Sobujbangla.com | বোরো ধান-চাল ও গম সংগ্রহের সিলেটে খাদ্যমন্ত্রী উদ্বোধন করলেন।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

বোরো ধান-চাল ও গম সংগ্রহের সিলেটে খাদ্যমন্ত্রী উদ্বোধন করলেন।

  |  ১৯:১৯, মে ০৭, ২০২৪

ভিডিও করফারেন্সে যুক্ত হয়ে সিলেট জেলার বোরো ধান ও চাল এবং গম সংগ্রহের উদ্বোধন করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার এমপি।
মঙ্গলবার সকাল ১০টায় এ উপলক্ষ্যে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে সিলেটের জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে সিলেট জেলার মোট ৬টি উপজেলা থেকে ধান সংগ্রহ করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ মোবারক হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা মো. জাকারিয়া মোস্তফা, সিলেট সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মো. কামরুল ইসলাম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সিলেট-এর অতিরিক্ত উপ-পরিচালক (পিপি) মোহাম্মদ আনিছুজ্জামান প্রমুখ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সিলেট সদরস্থ খাদিমনগর খাদ্য গোদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও কয়েকজন কৃষক।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এবছর প্রতি কেজি বোরো ধানের সংগ্রহ মূল ৩২ টাকা, প্রতি কেজি সিদ্ধ চালের সংগ্রহ ৪৫ টাকা এবং প্রতি কেজি আতপ চালের মূল্য ৪৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অদ্য ৭ মে থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ধান ও চাল সংগ্রহের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে এবং ৭ মে থেকে ২০মে পর্যন্ত মিলারদের সাথে চুক্তির সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়।
অ্যাপের মাধ্যমে জেলার সিলেট সদর, দক্ষিণ সুরমা, বিশ্বনাথ, বিয়ানীবাজার, গোলাপগঞ্জ ও কানাইঘাটসহ মোট ৬টি উপজেলায় ধান সংগ্রহ করা হবে। ধান-চাল বিক্রয়ের জন্য ইতিমধ্যে জেলার কৃষকগণ নিবন্ধন শুরু করেছেন। নিবন্ধন সম্পন্ন হওয়ার পর লটারির মাধ্যমে ‘বিক্রেতা কৃষক’ নির্বাচন করা হবে। অ্যাপের মাধ্যমে সিলেট সদর, বিশ্বনাথ, বিয়ানীবাজার ও কানাইঘাট এই ৪ উপজেলায় চাল সংগ্রহ করা হবে।
অ্যাপ বহির্ভূত উপজেলাসমূহে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত কৃষকেদের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করা হবে। উপজেলা সংগ্রহ কমিটি অনুমোদিত কৃষক তালিকা হতে লটারির মাধ্যমে বিক্রেতা কৃষক নির্বাচন করা হবে। প্রতি কৃষক সর্বোচ্চ ৩ হাজার মেট্রিক টন এবং সর্বনিম্ন ১২০ কেজি ধান গুদামে বিক্রয় করতে পারবেন।
সিলেট জেলায় লাইসেন্সকৃত ১৪টি সিদ্ধ এবং ৬৩টি আতপ চালকল রয়েছে। এ জেলার ১৩টি উপজেলায় এ বছর ধানের লক্ষ্যমাত্রা ৯ হাজার ৫৬৬ মেট্রিক টন ও সিদ্ধ চালের লক্ষ্যমাত্রা ৯ হাজার ৮৭৩ মেট্রিক টন এবং আতব চালের লক্ষ্যমাত্রা ৪ হাজার ৮১৯ মেট্রিক টন।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ