কিশোর গ্যাংয়ের ৩৯ সদস্য গ্রেপ্তার রাজধানীতে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর, আদাবর ও হাজারীবাগ এলাকায় বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকা কিশোর গ্যাংয়ের ৩৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তাঁরা পাটালি গ্রুপ, লেভেল হাই, লও ঠেলাসহ বিভিন্ন গ্রুপের সদস্য। শনিবার রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বসিলায় র্যাব-২ এর প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি আনোয়ার হোসেন এসব তথ্য জানান।
র্যাব জানায়, চাঁদাবাজি, মাদক বিক্রি, ছিনতাইসহ নানা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিল মোহাম্মদপুরের বখাটে কিশোর চক্রের সদস্যরা। এই গ্রুপগুলোর সদস্যদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলাও রয়েছে।
মোহাম্মদপুরে পাটালি গ্রুপ নামে একটি বখাটে কিশোর চক্র রয়েছে। গত সপ্তাহে আশরাফ নামে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে আহত করে এই চক্রের সদস্যরা। আশরাফের দাবি, পুলিশকে তথ্য দেওয়ায় এই হামলা।
এই ঘটনার পর অভিযানে নামে র্যাব। পরে অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে পাটালি ছাড়াও লেভেল হাই, লও ঠেলাসহ বেশ কয়েকটি বখাটে কিশোর চক্র মোহম্মদপুর এলাকায় অপরাধে জড়িত। প্রতিটি গ্রুপে ১৮ থেকে ২০ জন সদস্য রয়েছে।
সম্প্রতি পাটালি গ্রুপের পাঁচজন, লেভেল হাই গ্রুপের ছয়জন এবং লও ঠেলা গ্রুপের পাঁচজন গ্রেপ্তার হয়েছে। বিপুলসংখ্যক দেশী অস্ত্রও জব্দ করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-২ এর অধিনায়ক আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘প্রভাব বিস্তার, অন্যের ওপরে তাদের আধিপত্য বিস্তার, অর্থ উপার্জন, ছিনতাইয়ের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন, মাদক ব্যবসার সাথে লিপ্ত হওয়া—এগুলো তাদের বেসিক কাজ।
এসব গ্রুপের সদস্যরা কেউ গাড়ির চালক ও সহকারী, দোকানের কর্মচারী কিংবা কেউ নির্মাণশ্রমিক। র্যাবের অভিযোগ, এসব পেশার আড়ালে ডাকাতি, ছিনতাই ও চাঁদাবাজি করে তারা।
আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘১৫–২০ জনের একটি গ্রুপ। মাদক ব্যবসাসহ, ছিনতাই চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড এরা করে থাকে। চারটির বেশি মামলা এদের বিরুদ্ধে রয়েছে।’
পাটালি গ্রুপের বিরুদ্ধে ১১টি ও লেভেল হাই গ্রুপের বিরুদ্ধে ৮টি মামলা রয়েছে।

বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর।
আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 