রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে চেষ্টা অব্যাহত রাখবে তুরস্ক
রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে তুরস্ক কাজ করছে জানিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান বলেছেন, ‘যাতে করে সম্মানের সঙ্গে মিয়ানমারে রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তন করা যায় সেজন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কথ বলবে তুরস্ক। তারা সেই চেষ্টা অব্যাহত রাখবেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে সফরতর তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সোলাইমান সয়লু।’ শনিবার (৮ জানুয়ারি) ঢাকায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সোলাইমান সয়লুর সঙ্গে বৈঠক শেষে প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ সব কথা জানান। ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী জানান, তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত হওয়া মিয়ানমারের নাগরিকদের নিজ দেশে নিরাপত্তা ও সম্মানের সঙ্গে প্রত্যাবর্তন করা যায় সেজন্য তিনি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি তার চেষ্টা অব্যাহত রাখবেন বলেও জানিয়েছেন। তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করেছেন জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে দেশে আশ্রয় ও মানবিক সহায়তা দেওয়ায় তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করেন। তিনি তার সরকার থেকে যেকোনো ধরনের সহযোগিতা দেওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন এবং চলমান সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানিয়েছেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় দু’দেশের অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে চেয়েছেন এবং আমরা তাতে সম্মতি দিয়েছি। এর ফলে ভবিষ্যতে আমরা দুর্যোগ মোকাবিলায় পরস্পর সহযোগিতা করতে পারবো। এছাড়া কক্সবাজারের মতো আফাদ সংগঠনটি যাতে ভাসানচরেও তাদের সহযোগিতা অব্যাহত করতে পারে সে আবেদন জানান এবং আফাদের প্রধানকে তিনি দায়িত্ব দেন। এ বিষয়ে দু’দেশের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান, সচিব মো. মোহসীন এবং ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের শরণার্থী সেলের প্রধান (যুগ্মসচিব) হাসান সারওয়ার উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে, তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সোলাইমান সয়লুর সঙ্গে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভাইস মিনিস্টার ইসমাইল ছাতাকলু, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ভাইস মিনিস্টার খালিল বল দামির, তুরস্কের দুজন সংসদ সদস্য, বাংলাদেশে নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত মোস্তফা ওসমান তুরান উপস্থিত ছিলেন।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 