শিল্পী সংঘের নতুন কমিটির শপথ
অভিনয় শিল্পী সংঘের নবনির্বাচিত কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেছেন। সোমবার রাতে সংগঠনটির রাজধানীর নিকেতনের কার্যালয়ে শপথ গ্রহণ করেন তারা। নবনির্বাচিতদের শপথবাক্য পাঠ করান প্রধান নির্বাচন কমিশনার অভিনেতা খায়রুল আলম সবুজ। শপথের পরে নতুন কমিটি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব বুঝে নেন।
কোনো রকম আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই হঠাৎ সংঘের কার্যালয়ে কেন শপথ গ্রহণের আয়োজন করা হলো? এমন প্রশ্ন তুলেছেন কেউ কেউ। এই বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার মাসুম আজিজ বলেন, ‘হঠাৎ করেই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কারণ নির্বাচনের আগে যারা এই নির্বাচন বন্ধের চেষ্টা করেছে তারাই পরে শপথের উপরে নিষেধাজ্ঞা জারির চেষ্টা করেছে।
তাই তাড়াহুড়োর মধ্যেই অভিনয় শিল্পী সংঘের শপথের আয়োজন করা হয়েছে। অনেককে জানানো সম্ভব হয়নি। সুষ্ঠ ও সুন্দর ভাবেই নির্বাচন শেষ হয়েছে। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানটিও আমরা ভালোভাবে শেষ করেছি।
টিভি নাটকের শিল্পীদের সংগঠন অভিনয় শিল্পী সংঘের নির্বাচন হয়েছে শুক্রবার। এই নির্বাচনের মাধ্যমে এবার সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন অভিনেতা শহীদুজ্জামান সেলিম। আর সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়ে টানা দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব পেলেন অভিনেতা আহসান হাবিব নাসিম।
সহ-সভাপতি পদে নির্বাচিত তিনজন হলেন- আজাদ আবুল কালাম, ইকবাল বাবু ও তানিয়া আহমেদ। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের জন্য দুটি পদে নির্বাচিত হয়েছেন রওনক হাসান এবং আনিসুর রহমান মিলন। কোনো প্রতিদ্বন্দ্বি না থাকায় সাংগঠনিক সম্পাদক পদে আগেই নির্বাচিত হয়েছেন লুৎফর রহমান জর্জ।
অর্থ সম্পাদক পদে মোহাম্মাদ নূর এ আলম নয়ন, দফতর সম্পাদক শেখ মেরাজুল ইসলাম, অনুষ্ঠান সম্পাদক রাশেদ মামুন অপু, আইন ও কল্যাণ সম্পাদক শামীমা তুষ্টি, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক প্রাণ রায়, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক সুজাত শিমুল নির্বাচিত হন।
নতুন মেয়াদে কমিটির ৭টি কার্য নির্বাহী সদস্য পদে জিতেছেন- নাদিয়া আহমেদ (৩৬৩), সেলিম মাহবুব, জাকিয়া বারী মম, বন্যা মির্জা, মনিরা বেগম মেমী, শামস সুমন ও রাজীব সালেহীন।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 