২০২২ সালে জাপানি বিনিয়োগের নতুন ঢেউ আসবে: মোমেন

তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের বিনিয়োগ, পণ্য ও রপ্তানি বাজারে বৈচিত্র চাই। আমরা সম্ভাব্য সর্বোত্তম উপায়ে শিল্প ও ভোক্তা উভয় বৈশ্বিক বাজারেই সেবা দিতে চাই।’ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিদেশে বাংলাদেশী মিশনগুলোকে ব্যবসা ও অর্থনৈতিক উদ্যোগগুলোতে সহায়তা দিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ জাপানের সাথে জোরদার, বিস্তৃত ও গভীর সম্পর্ককে গভীরভাবে মূল্যায়ন করে। তিনি আরো বলেন, ‘১৯৭২ সালে জাপানে বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সফরের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ভিত রচিত হয়েছে, আমরা আজও তার সুফল ভোগ করছি।’ মোমেন বলেন, ‘বর্তমানে, আমরা অর্থনৈতিক কূটনীতির দিতে দৃঢ়ভাবে অগ্রসর হচ্ছি।’ পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, মাত্র ১২ বছরেরও কম সময়ের মধ্যে গোটা দেশকে দারিদ্র্যতা থেকে মুক্ত করে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম-আয়ের দেশে পরিণত করার প্রধানমন্ত্রীর অসামান্য দক্ষতা বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি পেয়েছে। তিনি আরো বলেন, ‘এখন শেখ হাসিনার এই অলৌকিক উন্নয়নের গল্প শোনানো হচ্ছে। এটা বাংলাদেশে গল্প।’ যখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কোভিড-১৯ মহামারী কাটিয়ে উঠতে পারেনি, তখন বাংলাদেশ দ্রুত এই মহামারী মোকাবেলা করে দেশটির অর্থনৈতিক অগ্রগতি বজায় রেখেছে।