সিলেটে করোনায় চার জনের মৃত্যু।
মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সিলেট বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। চারজনের মধ্যে সিলেটের তিনজন এবং সুনামগঞ্জের একজন। এ নিয়ে সিলেট বিভাগে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ১৭৫ জন। এরমধ্যে সিলেট জেলায় ১২৫ জন, সুনামগঞ্জে ২০ জন, হবিগঞ্জে ১১ জন এবং মৌলভীবাজারে ১৯ জন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন।
শুক্রবার বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) সিলেটের কার্যালয় থেকে পাঠানো কোভিড-১৯ কোয়ারেন্টাইন ও আইসোলেশন প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেট বিভাগের আরও ১৩২ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এরমধ্যে সিলেট জেলায় ৭২ জন, সুনামগঞ্জে ২৭ জন, হবিগঞ্জে ৯ জন এবং মৌলভীবাজারে ২৪ জন।
এ নিয়ে সিলেট বিভাগে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ৯ হাজার ৮৪৪ জন।
এরমধ্যে সিলেট জেলায় ৫ হাজার ২৩৩, সুনামগঞ্জে ১ হাজার ৮৭৩, হবিগঞ্জে ১ হাজার ৪২৫ এবং মৌলভীবাজারে ১ হাজার ৩১৩ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
অন্যদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে থেকে সুস্থ হয়েছেন ৩৫২ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার সুস্থ হয়েছিলেন ৩১৬ জন। নতুন সুস্থদের মধ্যে সিলেট জেলায় ৩৩০ জন, সুনামগঞ্জে ২১ জন এবং হবিগঞ্জে ১ জন।
নতুন সুস্থদের নিয়ে শুক্রবার পর্যন্ত সিলেট বিভাগে ৫ হাজার ৫০৮ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। এরমধ্যে সিলেট জেলায় ২ হাজার ৩৩০, সুনামগঞ্জে ১ হাজার ৪৪৬, হবিগঞ্জে ৯৩০, মৌলভীবাজারে ৮০২ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
আর করোনাভাইরাসের উপসর্গ ও করোনায় আক্রান্ত হয়ে সিলেট বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন ১ হাজার ৩৬৪ জন। এরমধ্যে ১৪৮ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আর বাকিরা উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
অন্যদিকে গত ১০ মার্চ থেকে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সিলেট বিভাগে হোম কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে ১৭ হাজার ৪৪১ জনকে। এর মধ্যে কোয়ারেন্টাইন থেকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে ১৬ হাজার ৭৯৬ জনকে। বর্তমানে সিলেট বিভাগে হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন ৫৪৫ জন।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 