মেজর কে মারার পিছনে কোন গোপন রহস্য আছে বলে মনে করেন মানবাধিকার কর্মীরা
প্রকাশিত হয়েছে | ২১:৩৮, আগস্ট ০৭, ২০২০
মেজর সিনহাকে গুলির পরপর লিয়াকত জানান ওসি প্রদীপ কুমার দাশকে। ওসি, পুলিশ সুপার এবিএম মাসুদকে জানান, লিয়াকতকে গুলি করার পরে লিয়াকত গুলি করেছে তারই নির্দেশে।
যদিও পরিদর্শক লিয়াকত কক্সবাজারের এসপিকে ফোন দিয়ে জানান, পিস্তল তাক করার পরই তিনি গুলি করেছেন। কিন্তু কারো কথায়ই মাদকের কোন বিষয় ছিলো না। পুলিশের এজাহারে চারটি গুলির কথা থাকলেও, সুরতহালে মেলে ছয়টি গুলির চিহ্ন। বাকি দুটি গুলি কে করলো সেই উত্তর এখনো মেলেনি।
৩১ জুলাই রাতে, ঘটনাস্থলের কিছু ফোনালাপ আসছে সাংবাদিকদের কাছে
সাংবাদিক এবং বুদ্ধিজীবী মানবাধিকার কর্মী
মনে করেন যে একজন মেজর যদি গুলি করতে চাইতো তাহলে সে কখনো গুলি করতে পারত না কারণ ওই জানে যে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর চেকপোস্ট এটা কখনো হতে পারে না এর মধ্যে কোন গোপন রহস্য আছে যা বাংলাদেশের বাহিনী বার করে আনবে ইনশাআল্লাহ
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। 
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। 
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। 
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। 
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, 
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। 
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। 
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 