Sobujbangla.com | ক্রাইস্টচার্চ হামলার নেপথ্যে ছিল মোসাদ।
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

ক্রাইস্টচার্চ হামলার নেপথ্যে ছিল মোসাদ।

  |  ১৬:০৫, মার্চ ২৮, ২০১৯

নিউজিল্যান্ডের সবচেয়ে বড় মসজিদের চেয়ারম্যান বলেছেন, ক্রাইস্টচার্চের মসজিদে হামলার নেপথ্যে ছিল ইসরাইলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ। সম্প্রতি বর্ণবাদবিরোধী এক সমাবেশে যোগ দিয়ে অকল্যান্ডের ওমর ফারুক মসজিদের চেয়ারম্যান আহমেদ ভামজি এমন দাবি করেন।
বক্তব্য প্রদানকালে আহমেদ ভামজি দাবি করেন, ক্রাইস্টচার্চের দুটি মসজিদে অতর্কিত বন্দুক হামলাকারী ব্রেন্টন ট্যারান্ট ‘জায়নবাদী ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান’ থেকে অর্থের জোগান পেয়েছিলেন। তবে নিউজিল্যান্ডের ইসরায়েলি দূতাবাস একে অনর্থক উল্লেখ করে নিন্দা জানিয়েছে।
টুইটারে পোস্ট করা এক ভিডিওতে ভামজিকে বলতে শোনা যায়, আমার ঘোর সন্দেহ হয়,এর পেছনে বেশ কয়েকটি গোষ্ঠী রয়েছে, এখানে আমার বলতে কোনো দ্বিধা নেই, এই ঘটনায় মোসাদের হাত রয়েছে।
বর্ণবাদবিরোধী ওই সমাবেশের ভেতর থেকে এক ব্যক্তি চিৎকার করে তাঁর বক্তব্যকে সমর্থন দিয়ে বলেন, এটাই সত্য। ইসরায়েল এর নেপথ্যে রয়েছে, এটাই সঠিক।
ওয়েলিংটনের ইসরায়েলি দূতাবাস ভামজির বক্তব্যে নিন্দা জানিয়েছে। তারা নিউজিল্যান্ডের জনগণের সঙ্গে একাত্মতা জানিয়ে ইসরায়েলবাসীও ক্রাইস্টচার্চের মসজিদে মুসল্লিদের ওপর চালানো বর্বর হামলায় শোক জানিয়েছে।
গত ১৫ মার্চ অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক ব্রেন্টন ট্যারান্ট নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চের দুই মসজিদে নির্বিচারে গুলি করেন। এতে ৫০ জন নিহত হয়। নিউজিল্যান্ড পুলিশের হাতে আটক রয়েছেন ট্যারান্ট। নিহতদের মধ্যে পাঁচজন বাংলাদেশি রয়েছেন।
টেস্ট সিরিজ খেলার জন্য তখন নিউজিল্যান্ডে ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। ওই দুই মসজিদের একটিতে জুমার নামাজ আদায়ের জন্য রওনা দেন তামিম-মুশফিকরা। কিন্তু মাঝপথে এক নারী তাঁদের সাবধান করে দেন। পরে ক্রিকেটাররা দ্রুত হোটেলে ফিরে যান।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ