Sobujbangla.com | সমঝোতা ছাড়াই শেষ ট্রাম্প-কিমের বৈঠক
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

সমঝোতা ছাড়াই শেষ ট্রাম্প-কিমের বৈঠক

  |  ১৭:৪৬, ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০১৯

ভিয়েতনামের হ্যানয় শহরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং আনের মধ্যে শীর্ষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আর এই দুই নেতার মধ্যে বৈঠকটি কোন সমঝোতা ছাড়াই শেষ হয়েছে বলে জানা গেছে। কারণ উত্তর কোরিয়ার দাবি অনুযায়ী নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে রাজি হয়নি যুক্তরাষ্ট্র।
একটি সংবাদ সম্মেলনে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, “বিষয়টি ছিল নিষেধাজ্ঞা নিয়ে। তারা চাইছিল যে তাদের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞাটি পুরোপুরি তুলে নেওয়া হোক, যা আমরা করতে পারি না।“ ধারণা করা হচ্ছিল, এই দুজনের বৈঠকে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের বিষয়ে অগ্রগতির খবর আসবে।
ভিয়েতনামের হ্যানয়ে একটি সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প জানান, তৃতীয় সম্মেলনের কোন পরিকল্পনা নেওয়া হয়নি। উত্তর কোরিয়ার ইয়াংবিয়ন পারমাণবিক কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়ার বদলে সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার দাবি করছেন কিম, কিন্তু যার জন্য যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তুত নয়, বলছেন ট্রাম্প।
হোয়াইট হাউজের কর্মসূচির তালিকায় ছিল একটি যৌথ সমঝোতা স্বাক্ষর কর্মসূচি এবং দুই নেতার দুপুরের হালকা লাঞ্চ। কিন্তু দুটোই শেষপর্যন্ত বাতিল হয়ে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র চায়, যেকোনো নিষেধাজ্ঞা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার আগে সবরকম পারমাণবিক কর্মসূচি বর্জন করতে হবে উত্তর কোরিয়াকে, কিন্তু এটি উত্তর কোরিয়ার জন্য একটি কঠিন শর্ত।
একটি সংবাদ সম্মেলনে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, “বিষয়টি ছিল নিষেধাজ্ঞা নিয়ে। তারা চাইছিল যে তাদের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞাটি পুরোপুরি তুলে নেওয়া হোক, যা আমরা করতে পারি না।“
এই ব্যর্থতাকে নিজ স্টাইলে সমঝোতা তৈরিকারি ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য একটি ব্যর্থতা বলে মনে করা হচ্ছে, যিনি তার ব্যবসায়িক লেনদেন নিয়ে সাবেক আইনজীবী মাইকেল কোহেনের স্বীকারোক্তির পর নিজ দেশেও সংকটে আছেন।
তবে, হ্যানয় বৈঠকে কোন সমঝোতা না হলেও এটিকে দুই দেশের নেতৃত্বের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন হিসাবেই দেখা হচ্ছে। ২০১৭ সালে এই দুই নেতা পরস্পরকে উদ্দেশ্য করে হুমকি ছুড়ে দিয়েছিলেন। কিম জং-আনকে “ছোট্ট রকেট ম্যান“ বলে ডেকেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। অন্যদিকে ট্রাম্পকে “মানসিক বিকারগ্রস্ত আর ভীমরতিগ্রস্ত ব্যক্তি“ বলে বর্ণনা করেছিলেন কিম।
হ্যানয়ে বৈঠকের পর ট্রাম্প বলেছেন, কিম একজন ভদ্রলোক এবং তাদের সম্পর্ক বেশ শক্ত। এই সম্মেলনের আগে ধারণা করা হচ্ছিল যে, ১৯৫০-৫৩ সালের কোরীয় যুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অবসানের বিষয়ে একটি রাজনৈতিক ঘোষণা আসবে। কোনো শান্তি চুক্তি ছাড়াই ওই যুদ্ধবিরতি হয়।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ