বিদেশি কূটনীতিকদের সম্মানে গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর চা চক্র
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোমবার বিকেলে গণভবনে বিদেশি কূটনীতিক, মিশন ও সংস্থার প্রধান এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সম্মানে এক চা চক্রের আয়োজন করেন। গণভবনের দক্ষিণ লনের সবুজ চত্বরে আয়োজিত এই চা চক্রে প্রধানমন্ত্রী আগত অতিথিবৃন্দের সঙ্গে ঘুরে ঘুরে কুশল বিনিময় করেন।
যাদের মধ্যে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাই কমিশনার, ৪৮টি দেশের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স এবং বিভিন্ন মিশন প্রধান এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, চীন, রাশিয়া, জাপান, ভারত, সৌদি আরব, জার্মানি, সংযুক্ত আরব অমিরাত, সুইডেন, ইতালি এবং ভ্যাটিক্যান সিটির কুটনীতিকবৃন্দ চা চক্রে যোগ দেন।
বিভিন্ন বিদেশি মিশন প্রধান এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের মধ্যে জাতিসংঘ, আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক, ইউএনডিপি, এইএনএইচসিআর, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও), ডব্লিউএফপি, আইএলও, আইওএম এবং ইউনিসেফ প্রতিনিধিরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
শেখ হাসিনা ঠিক ৪টা ১০মিনিটে এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এসময়ে বিভিন্ন দেশের কূটনিতিক এবং আন্তর্জাাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা পৃথক পৃথকভাবে ফুলের তোড়া দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানান।
অনুষ্ঠানে জ্যেষ্ঠ আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ এবং ডা. এসএ মালেক, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, ড. মশিউর রহমান, মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক এবং সালমান এফ রহমান, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু, সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দোকার মোশাররফ হোসেন এমপি অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন এবং শেখ রেহানার পুত্র রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. নজিবুর রহমান, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মিয়া মোহাম্মদ জয়নুল আবেদীন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সাজ্জাদুল হাসান, পররাষ্ট্র সচিব মো. শহিদুল হক এবং প্রেস সচিব ইহসানুল করিম উপস্থিত ছিলেন।
এই অনুষ্ঠান উপলক্ষে গণভবনের দক্ষিণ লনের সবুজ চত্বর আবহমান গ্রাম বাংলার সাধারণ বাড়ি-ঘরের আদলে সাজানো হয়। কুড়ে ঘরের সঙ্গে বসার জন্য মাদুর ও মোড়া পাতা হয়। খাবার পরিবেশনের জন্য মাটির পাত্র ব্যবহার করা হয় এবং পুরো সময় জুড়ে দেশাত্মবোধক সঙ্গীত বাজানো হয়।
অতিথি আপ্যায়নেও বিশেষত্ব হিসেবে ছিল ভাপা, চিতই, পাটি সাপটা ও পুলিসহ হরেকরকম দেশি পিঠা। চটপটি, ফুচকা, মুড়ি, মোয়া, নারু ও জিলেপি ছাড়াও মোগলাই খাবার হিসেবে ছিল কাবাব ও নান রুটি।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 