Sobujbangla.com | জিডির অভিযোগে আটক এক, পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু।
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

জিডির অভিযোগে আটক এক, পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু।

  |  ১৯:৪১, মে ১৪, ২০২৩

মৌলভীবাজারে পুলিশের আটকের পর জসিম উদ্দিন নামের এক আসামির মৃত্যু হয়েছে, নিহত জসিম উদ্দিন মৌলভীবাজার শহরের বেরিরচর এলাকায় বাসিন্দা আরজু মিয়ার পুত্র। তার স্থানীয় ঠিকানা হবিগঞ্জ পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ডে। শনিবার রাতে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। এর আগে শনিবার বিকেল ৫টা ১০ মিনিটের দিকে মৌলভীবাজার শহরের চৌমুহনা থেকে তাকে আটক করেন মৌলভীবাজার মডেল থানা পুলিশের এএস‌আই শাকির আহমদ, স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আটক জসিম উদ্দিনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগে থানায় পাঁচটি মামলা রয়েছে, একটি মোবাইল চুরির জিডির প্রেক্ষিতে পুলিশ সন্দেহজনকভাবে তাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। জসিম মোবাইল চুরির কথা স্বীকার করে। এরপর সন্ধ্যার দিকে আসামি জসিম অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে পুলিশ তাকে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে ভর্তি করে। হাসপাতালে নেওয়ার পর তার মৃত্যু হয় বলে পুলিশ দাবি করে। জসিমকে আটক করা এএস‌আই শাকির আহমদ বলেন, শনিবার বিকেল ৫টা ১০ মিনিটের দিকে মৌলভীবাজার মডেল থানায় একটি মোবাইল চুরির জিডির প্রেক্ষিতে আসামি জসিম উদ্দিনকে সন্দেহজনকভাবে আটক করে থানায় নিয়ে আসি। থানায় আনার পর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে মোবাইল ছিনতাইয়ের কথা স্বীকার করে। তার স্বীকারোক্তির প্রেক্ষিতে আরও দুই অপরাধী সুফিয়া ও মারুফকে গ্রেপ্তারের জন্য বের হ‌ই। এরপর সন্ধ্যার দিকে আমার কাছে খবর আসে আসামি জসিম উদ্দিন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। পরে পুলিশ সদস্যরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। নিহত জসিমের বাবা আরজু মিয়া শনিবার রাতে হাসপাতালে বলেন, আমার ছেলেকে ধরে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর আমি ছেলের স্ত্রীকে থানায় পাঠাই। থানায় যাওয়ার পর তার মোবাইল বন্ধ পাই। পরবর্তীতে আমরা হাসপাতালে এসে দেখি আমার ছেলের মরদেহ পড়ে আছে। মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট সদর হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক ডা. বিনেন্দু ভৌমিক বলেন, রোগীকে মুমূর্ষু অবস্থায় পুলিশ সদস্যরা হাসপাতালে নিয়ে আসেন। হাসপাতালে আসার পর চিকিৎসকরা তার শারীরিক অবস্থা দেখে ইসিজি করান। ইসিজি রিপোর্ট আসার আগেই তার মৃত্যু হয়। এ বিষয়ে জানতে মৌলভীবাজার মডেল থানা পুলিশের ওসি হারুনুর রশিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুদর্শন কুমার রায় স্যার আমাদের মিডিয়ার মুখপাত্র। এ বিষয়ে কিছু জানতে হলে, উনার সঙ্গে কথা বলেন। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুদর্শন কুমার রায়ের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ