Sobujbangla.com | প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে মানুষের ভাগ্য নিয়ে কেউ যেন ছিনিমিনি খেলতে না পারে।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে মানুষের ভাগ্য নিয়ে কেউ যেন ছিনিমিনি খেলতে না পারে।

  |  ১৯:২৪, ডিসেম্বর ২৬, ২০২২

এ দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে আর কেউ ছিনিমিনি খেলতে যাতে না পারে সেটাই আমাদের লক্ষ্য বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) আওয়ামী লীগের নতুন সভাপতিমণ্ডলীর প্রথম সভার সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে সন্ধ্যা ৭টার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে এ সভা শুরু হয়। দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা সভায় সভাপতিত্ব করছেন। জন্মের পর থেকেই আওয়ামী লীগকে অনেক ঝড়-ঝঞ্ঝার মোকাবিলা করতে হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যখন যারা ক্ষমতায় এসেছে তাদের একটাই লক্ষ্য ছিল আওয়ামী লীগ ধ্বংস করা, আওয়ামী লীগকে শেষ করে দেয়া। আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া, জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়া সবাই। তিনি বলেন, এ দেশ ও জাতির যা কিছু অর্জন, তার সবই আওয়ামী লীগের হাত ধরে এসেছে। এ দেশের মানুষকে আওয়ামী লীগই দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কিন্তু ৭৫-এ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ৯৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ এক কদমও এগোতে পারেনি। মানুষের খাবার ছিল না, পরনে কাপড় ছিল না, হরিলুট করে খেয়েছে সব। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করা হয়েছে, জয় বাংলা স্লোগান এক রকম নিষিদ্ধ ছিল। এসব অমূল্য সম্পদ থেকে এ দেশের মানুষকে অন্ধকারে রাখা হয়েছিল। আলোর পথ দেখিয়েছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, আমাদের সংগঠনটাই আমাদের বড় শক্তি, এটা মাথায় রাখতে হবে। সংগঠন যদি শক্তিশালী থাকে আর মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস যদি অর্জন করতে পারে, তাহলে সরকার চালানো এবং দেশের উন্নয়ন করা কঠিন কাজ হয় না। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যের কথা পুনরুল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ইনশাল্লাহ, আমাদের যে লক্ষ্য ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ- সেটা কীভাবে করব, কী কী ক্ষেত্রে করবো, সেটা আমি আগেও বলেছি। অর্থাৎ আমাদের পুরো জনগোষ্ঠী হবে স্মার্ট জনগোষ্ঠী, সেটাই আমরা করতে চাই। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে। উন্নয়নশীল দেশ হয়েছি। উন্নত হতে হবে। এসডিজি বাস্তবায়ন করতে হবে। অর্জনগুলো ধরে থাকতে হবে। সভায় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের নতুন কেন্দ্রীয় কমিটির ১৭ জন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও সভায় উপস্থিত ছিলেন।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ