সিত্রাংয়ের কারণে তেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
দেশের বিশাল এলাকা জুড়ে বয়ে যাওয়া প্রবল ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের কারণেতেমন একটা ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান।তিনি বলেন, সিত্রাং শুধু একটি ঘূর্ণিঝড়ই ছিলো, সুপার সাইক্লোন বা অন্য কিছুতে রূপ নেয়নি।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং দেশের উপকূলে আঘাত হানার পরদিন দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদেরসঙ্গে আলাপের সময় তিনি এসব কথা জানান।
ডা. এনাম বলেন, যেভাবে সিত্রাং সৃষ্টি হয়েছিলো, নেই অনুযায়ী ক্ষয়ক্ষতিহয়নি। ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগ সোমবার সন্ধ্যায় উপকুলে উঠে আসার পর, রাত দশটার দিকে বাংলাদেশঅতিক্রম করে যায়। এটি লঘুচাপ হিসাবেই শেষ হচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষয়ক্ষতির হিসাবে দিতে গিয়ে প্রতিমন্ত্রী জানান, সিত্রাংয়েরকারণে প্রাণ হারিয়েছেন ৯ জন। ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে উপকূলীয় এলাকার ৪১৯টি ইউনিয়ন। ১০ হাজারঘরবাড়ি নষ্ট হয়েছে। এক হাজার মাছের ঘের ভেসে গেছে। ছয় হাজার হেক্টর ফসলি জমি ক্ষতিগ্রস্থহয়েছে।
দেশে বর্তমানে সিত্রাংয়ের কোন প্রভাব নেই জানিয়ে এনামুর রহমান বলেন,কিছু এলাকায় জলবদ্ধতা আর বিদ্যুতের সংকট ছাড়া আর সব কিছুই স্বাভাবিক রয়েছে। সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সচল রয়েছে। ভেঙ্গে পড়া গাছপালা সরানো হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার আগেই দশ লাখ মানুষকে উপকূল থেকে সরিয়ে নিরাপদআশ্রয় নেয়া হয়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এরিমধ্যে বেশিরভাগ মানুষ নিজ বসতেফিরে গেছে। যাদের ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে তাদের ঘরবাড়ি নির্মাণ সামগ্রী ও অর্থ সহায়তাদেয়া হবে।
ডিসেম্বরে আরেকটি ঘুণিঝড়ের আশঙ্কা রয়েছে এমন পূর্বাভাস দিয়ে দুর্যোগও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা, এনামুর রহমান বলেন, ভাটার সময় ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং বাংলাদেশেরউপকূল অতিক্রম করায় ভোলা ছাড়া অন্য কোথাও তেমন একটা জলোচ্ছ্বাস হয়নি

বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর।
আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 