Sobujbangla.com | ৮ শ্রমিকের লাশ ফিরিয়ে পাওয়ার দাবি মিরসরাইয়ে নিখোঁজ বাড়িতে শোকের মাতম।
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

৮ শ্রমিকের লাশ ফিরিয়ে পাওয়ার দাবি মিরসরাইয়ে নিখোঁজ বাড়িতে শোকের মাতম।

  |  ২১:১৫, অক্টোবর ২৫, ২০২২

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের কবলে পড়ে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে সাগরে ড্রেজার ডুবিতে পটুয়াখালীর সদর উপজেলার ৮ জন শ্রমিকের গ্রামের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। এদিকে ঘটনার ২২ ঘন্টা পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত মেলেনি ৮ জন শ্রমিকের সন্ধান।  ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের কবলে পড়ে সোমবার (২৪ অক্টোবর) রাত ১০টার দিকে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে সাগরে ড্রেজার ডুবে আট শ্রমিক নিখোঁজ রয়েছেন। এই খবর নিখোঁজ শ্রমিকদের বাড়িতে পৌঁছার পর স্বজনরা বুকফাটা কান্নায় ভেঙে পড়েন। নিখোঁজ ৮ শ্রমিক হলেন- সদর উপজেলার চর জৈনকাঠি গ্রামের আ. রহমানের ছেলে মো. তারেক মোল্লা, আনিচ মোল্লার দুই ছেলে ছেলে শাহীন মোল্লা ও ইমাম মোল্লা এবং আ. হক মোল্লার ছেলে মাহমুদ মোল্লা, ইউসুফ হাওলাদারের ছেলে মো.বসার হাওলাদার, নুরু সর্দারের ছেলে মো.আলম সর্দার, সেকান্দার রারির ছেলে মো.জাহিদ রারি এবং রহমান ফকিরের ছেলে মো.আল-আমিন ফকির। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সদর উপজেলার জৈনকাঠি ইউনিয়নের চর জৈনকাঠি গ্রামটি পরিণত হয়েছে শোকের গ্রামে। নিখোঁজ শ্রমিকদের বাড়িতে চলছে মাতম। কেউ সংসারের উপার্জনক্ষম একমাত্র ব্যক্তিকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন। কেউবা স্বামীকে হারানোর সংবাদে আহাজারি করছেন। নিখোঁজ সন্তানের চিন্তায় বাবা-মায়ের আর্তনাদে ভারী হয়ে পড়েছে গ্রামের বাতাস। বাবা হারানো সন্তানদের সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষাও খুঁজে পাচ্ছেন না প্রতিবেশীরা। দেখা যায়, খাদিজা বেগম নামের এক নারী তার স্বামী শাহিন মোল্লাকে হারিয়ে পাগলপ্রায়। তিনি কাঁদছেন আর বলছেন ৪ সন্তানকে কে দেখবে কে খাওয়াবে। এসময় নিখোঁজ দুই শ্রমিকের বাবা আনিচ মোল্লা বলেন,‘ আমাদের বাড়ির ৪ ছেলে নিখোঁজ। এর মধ্যে আমার দুই ছেলে। ওরা গত ১ মাস আগে ড্রেজারে চুক্তিতে কাজ করতে গেছে। সোমবার যখন বন্যা শুরু হইছে তহন আমাগো লগে ফোন দিয়া কথা কইছে। এর কতক্ষণ পর হইতে ফোন বন্ধ। আমি কিছু চাইনা আমার পোলা দুইডার লাশ চাই, আমার পুত আমার কাছে ফিরাইয়া দেন।’ নিখোঁজ শ্রমিক মো.তারেক মোল্লার বাবা আব্দুর রহমান বলেন,‘আমার বুকটা খালি হইয়া গেছে কে খাওয়াইবে আমাগো, আমাগো ঘরের একমাত্র ইনকাম করতে আমাগো তারেক। আমার তারেকের লাশটা দেন আইন্না।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ