বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে সামাজিক সম্প্রীতি ধ্বংস করে দেওয়া হয়।
সিলেট বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার ড মুহাম্মদ মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে সামাজিক সম্প্রীতি ধ্বংস করে দেওয়া হয়। উগ্রবাদের বিস্তার ঘটানো হয় দেশে। এই অশুভ তৎপরতা সম্মিলিতভাবে নির্মূল করতে হবে। নতুন প্রজন্মকে তার আত্মপরিচয় জানাতে হবে। না হলে সে নিজেকে চিনতে পারবেনা। ফলে সহজেই উগ্রবাদী চক্র তাকে বিভ্রান্ত করার সুযোগ পেয়ে যাবে। নতুন প্রজন্মকে সোনার দেশের সোনার মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। শনিবার দুপুরে সিলেট জেলা পরিষদ মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক মো মজিবর রহমানের সভাপতিত্বে জেলা পর্যায়ের সামাজিক সম্প্রীতি সমাবেশে তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন- সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি মফিজ উদ্দিন অহম্মেদ, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন, মহানগর পুলিশের উপ কমিশনার মো অজবাহার আলী শেখ, সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী, সাধরণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন খান ও মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক জেলা কমান্ডার সুব্রত চক্রবর্তী জুয়েল, সাবেক মহানগর কমান্ডার ভবতোষ রায় বর্মণ রানা, ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমির উপপরিচালক শাহ নজরুল ইসলাম, সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি আল আজাদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আব্দুর রশিদ রেনু, মনিপুরী সাহিত্য পরিষদের সভাপতি এ কে শেরাম, সম্মিলিত নাট্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রজত কান্তি গুপ্ত, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি অ্যাডভোকেট মৃত্যুঞ্জয় ধর ভোলা, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের জেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট প্রদীপ ভট্টাচার্য, জাতীয় ইমাম সমিতির জেলা সভাপতি মাওলানা এহসান উদ্দিন, সিলেট বৌদ্ধ সমিতির সভাপতি নিশোতোষ বড়ুয়া ও প্রেসবিটারিয়ান চার্চের প্রতিনিধি ব্রেভারেন্ড ফিলিপ সমাদ্দার। সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি মফিজ উদ্দিন অহম্মেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে সামাজিক সম্প্রীতি নষ্ট হতে পারেনা। ইসলাম শান্তির ধর্ম। তাই উগ্রবাদকে সমর্থন করেনা। পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, আমাদের সমাজ উগ্রবাদকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়না। তাই আমরা এই অশুভ চক্রকে প্রতিহত করতে পেরেছি। এখন উন্নত দেশগুলো আমাদেরকে অনুসরণ করছে। জেলা প্রশাসক মো মজিবর রহমান বলেন, একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ প্রতিষ্ঠার জন্যেই বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। দেশের সংবিধানে প্রতিটি ধর্মের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা আছে। তাই সকল ধর্মের অনুসারীরা সমান অধিকার ভোগ করছেন।

বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর।
আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 