হত্যাকারী বাবাসহ সকল জড়িতদের গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবি করেন।
মৌলভীবাজার রাজনগরের কামারচাক ইউনিয়নে মৌলভীচক গ্রামের গৃহবধূ মিনা বেগমকে হত্যার সাথে জড়িতদের গ্রেফতার ও শাস্তির দাবিতে মানবন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে এলাকাবাসী। এসময় নিহতের সন্তানরাও হত্যাকারী বাবাসহ সকল জড়িতদের গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবি করেন। শুক্রবার দুপুর ২ টায় হত্যাকাণ্ডের জড়িত আসামীদের গ্রেফতার ও সেচছ সাজা মৃত্যুদণ্ডের দাবিতে মৌলভীচক এলাকাবাসীর আয়োজনে মৌলভীচক পয়েন্টে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এসময় নিহত মিনা বেগমকে তার স্বামী সহ যারা হত্যা করেছে তাদের গ্রেফতার করে সেচছ শাস্তির দাবি করেন বক্তারা। স্থানীয় সমাজকর্মী আব্দুল কাইয়ুমের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন কামারচাক ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আতাউর রহমান, ইউপি সদস্য মাহবুব রহমান, মখলিছুর রহমান, কামারচাক ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি আলীম আল মুনিম, নিহত মিনা বেগমের বড় ভাই আব্দুল মান্নান, স্থানীয় সমাজকর্মী কনা মিয়া, আলিক চৌধুরী, শায়েস্তা মিয়া, সাংবাদিক মাইদুল ইসলাম, জাকির হোসেন মিনার, নিহত মিনা বেগমের বড় ছেলে কাওসার আহমেদ প্রমুখ। নিহত মিনা বেগমের বড় ছেলে কাওসার আহমেদ (১৫) ও মেয়ে বুশরা আক্তার (৩) কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, বাবার নির্মমতার কারণে আমরা আজ মাতৃস্নেহ থেকে বঞ্চিত হয়েছি। আমাদের মাকে পরিকল্পিতভাবে বাবাসহ যারা মিলে হত্যা করেছে তাদের ফাঁসি চাই। উল্লেখ্য যে, গত ৩ আগস্ট রাতে মৌলভীচক গ্রামের গৃহবধূ মিনা বেগমকে হত্যা করে তার স্বামী লেচু মিয়া সহ কয়েকজন মিলে লাশ গুম করতে পায়ে কলসি ও ড্রাম বেধে পুকুরে ফেলে দেয়। পরে লাশ ভেসে উঠলে খবর পেয়ে রাজনগর থানার পুলিশ গিয়ে উদ্ধার করে ও স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে। এ ঘটনায় নিহতের স্বামীসহ কয়েকজনকে আসামী করে রাজনগর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে ঘাতক স্বামী লেচু মিয়াকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর।
আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 