Sobujbangla.com | হবিগঞ্জে আনন্দে মেতেছেন চা-শ্রমিকরা।
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

হবিগঞ্জে আনন্দে মেতেছেন চা-শ্রমিকরা।

  |  ১৯:৩২, আগস্ট ২৮, ২০২২

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপে দৈনিক মজুরি ৫০ টাকা বাড়িয়ে ১৭০ টাকা করায় কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে হবিগঞ্জের ২৩টি চা বাগানের শ্রমিকরা আনন্দ উৎসব করছেন। তারা কাজে যোগ দেবেন আগামীকাল সোমবার। রোববার সকালে বাগানগুলোতে আনন্দ মিছিল বের করেন চা শ্রমিকরা। এ ছাড়া বাগানের বিভিন্ন পয়েন্টে জড়ো হয়ে তারা আনন্দ উৎসব করছেন। দুপুর ১২টায় চুনারুঘাট উপজেলার চান্দপুর চা বাগানে দেখা যায়, শ্রমিকরা কয়েকটি স্থানে জড়ো হয়ে নৌকা প্রতীক হাতে নিয়ে স্লোগান দিচ্ছেন। থেমে থেমে মিছিল ও সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে আনন্দ উৎসব করছেন। মিছিলে অংশ নেওয়া চা শ্রমিকরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হবিগঞ্জের লস্করপুর ভ্যালির ২৪টি চা বাগানের মধ্যে শুধু লস্করপুর বাগানের কিছু শ্রমিক রোববার কাজে যোগ দিয়েছেন। বাকি ২৩টি বাগানের শ্রমিকরা আনন্দ উৎসব করছেন। তারা সোমবার কাজে যোগ দেবেন। চান্দপুর চা বাগানের শ্রমিক অনীল মুড়া বলেন, না খেয়ে থেকে ১৫ দিন কর্মবিরতি পালন করেছি। প্রধানমন্ত্রী আমাদের মজুরি বাড়িয়ে দিয়েছেন। এজন্য আমরা আনন্দ মিছিল করছি। কাল কাজে যোগ দেব। অতীতের মতো ভবিষ্যতেও আমরা শেখ হাসিনার পাশে থাকব। বাগানটির পঞ্চায়েতের সভাপতি সাধন সাঁওতাল বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চা শ্রমিকদের মা, তার দেওয়া সিদ্ধান্তকে আমরা সাদরে মেনে নিয়েছি, তাই সাধারণ শ্রমিকরা আনন্দ মিছিল করছেন। ১২০ টাকা থেকে বাড়িয়ে দৈনিক মজুরি ৩০০ টাকা করার দাবিতে গত ৯ আগস্ট থেকে আন্দোলনে নামেন হবিগঞ্জের লস্করপুর ভ্যালির ২৪টিসহ দেশের ১৬৬ চা বাগানের শ্রমিকরা। দিনে দুই ঘণ্টা করে টানা চারদিন পালন করা হয় কর্মবিরতি। এরপর ১৩ আগস্ট থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য পুরোদমে কর্মবিরতি ও বিক্ষোভ শুরু করেন চা বাগানের শ্রমিকরা। ১৯ আগস্ট রাতে মজুরি ১২০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৪৫ টাকা করার বিষয়ে একটি চুক্তি হলেও সেটি প্রত্যাখ্যান করে তারা আন্দোলন চালিয়ে যান। কয়েক দফা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক হলেও এ সমস্যার সমাধান হয়নি।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ