চরম সঙ্কটে চা শিল্প।
দৈনিক তিনশো টাকা মজুরির দাবিতে ১৪তম দিনের মতো টানা কর্মবিরতি চালিয়ে যাচ্ছেন চা-শ্রমিকরা। তবে এখন পর্যন্ত তাদের দাবি পুরণে কোন উদ্যোগ নেই। ফলে দীর্ঘদিন ধরে চা শিল্পে বিরাজ করছে অচালবস্থা। শুক্রবারও যথারীতি কাজে যোগ দেননি শ্রমিকরা। বন্ধ ফ্যাক্টরিগুলোও। তবে, শুক্রবার কোনো বিক্ষোভ কর্মসূচি নেই। চুক্তি নবায়ন ও দৈনিক তিনশো টাকা মজুরির দাবিতে গত ৯ আগস্ট থেকে ২ ঘন্টা করে কর্মবিরতি শুরু করেন চা শ্রমিকরা। ১৩ আগস্ট থেকে লাগাতার কর্মবিরতি শুরু হয়। এর মধ্যে প্রশাসন ও মালিকপক্ষের সাথে কয়েকদফা বৈঠক ও আলোচনা হলেও ৩০০ টাকা মজুরি নিশ্চিত না হওয়ায় কর্মবিরতি অব্যাহত রেখেছেন তারা। এদিকে, শনিবার প্রধানমন্ত্রীর সাথে মালিকপক্ষের বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। শ্রমিকরা জানান, কেবলমাত্র প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা পেলেই কাজে যোগ দেবেন তারা।। উল্লেখ্য গত ৯ আগষ্ট থেকে শ্রমিকরা ৩০০ টাকা মজুরীর দাবীতে ধর্মঘটে নামেন। ২ দফা মজুরী বাড়িয়ে ১৪৫টাকা করা হলে তা শ্রমিকরা প্রত্যাখান করেন। দাবী না মানায় চা শ্রমিকরা অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট পালন করে যাচ্ছেন।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 