বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর মানবাধিকার কোথায় ছিল : প্রধানমন্ত্রী।
১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের সবাইকে হত্যার পর মানবাধিকার কোথায় ছিল প্রশ্ন রেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যারা বঙ্গবন্ধুর খুনিদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে, তারাই আবার বাংলাদেশকে মানবাধিকারের ছবক দেয়। জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় দলটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। আওয়ামী লীগের মতো এতো বড় সংগঠন, এতো নেতা থাকা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পর দলের নেতাদের নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে আলোচনাসভায় প্রশ্ন তোলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। যারা বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিভিন্ন দেশে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে তারাই আবার বাংলাদেশকে মানবাধিকারের ছবক দিচ্ছে অভিযোগ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, খালেদা জিয়া, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সুবিধা দেওয়ার পাশাপাশি এমপিও বানিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বাঁচাতে হত্যার রায়ের দিনও হরতাল দিয়েছিল বিএনপি। তেলের দাম বৃদ্ধিতে দেশের মানুষের কষ্ট হচ্ছে জানিয়ে দুঃসময়ে বিত্তশালীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান সরকার প্রধান।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 