ধানমন্ডি ৩২ নম্বর ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে: ডিএমপি কমিশনার
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেছেন, দেশি-বিদেশি প্রেক্ষাপটসহ সব ধরনের ঝুঁকি মাথায় রেখে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানের নিরাপত্তাব্যবস্থা সাজানো হয়েছে। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। রোববার জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরকেন্দ্রিক গৃহীত নিরাপত্তাব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন ডিএমপি কমিশনার। শফিকুল ইসলাম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে আগে একাধিকবার হামলা হয়েছে। পৃথিবীতে এখন যাঁরা প্রধানমন্ত্রী আছেন, তাঁদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি নিরাপত্তাঝুঁকিতে থাকেন তিনি। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানে দৃশ্যমান-অদৃশ্যমান নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, আশপাশের প্রতিটি জায়গা নিরাপত্তাবলয়ের ভেতরে রয়েছে। কয়েকদিন ধরে আশপাশে যত মেস-হোটেল রয়েছে প্রতিদিন রাতে প্রতিটিতে একাধিকবার আমরা নিরাপত্তার জন্য তল্লাশি করি। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি যাওয়ার পর মূলত আমরা এখানে সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করে দেবো। রাসেল স্কয়ার থেকে সাধারণ মানুষ প্রবেশ করবে। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পশ্চিম দিক দিয়ে বের হয়ে যাবে। ৩২ নম্বর ঘিরে চারদিকে আমাদের নিরাপত্তা যে বেষ্টনী সেটা থাকবে। ডিএমপি কমিশনার বলেন, সবধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সোয়াটসহ গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা নিয়োজিত রয়েছে। লেকে নৌ-টহলও অবস্থান করবে। এছাড়া ৩২ নম্বরে ঢোকার আগে যথাযথ নিরাপত্তা তল্লাশির মাধ্যমে মানুষ ঢুকতে পারে সেই ব্যবস্থা থাকবে। এক্ষেত্রে আমার অনুরোধ থাকবে মানুষ যেন ব্যাগ ও বাক্স নিয়ে না আসে এবং প্রবেশ করার চেষ্টা না করে। এছাড়াও কোভিড এখনো রয়েছে। তাই সবাই যেন স্বাস্থ্যগত দিকটা বিবেচনা করে সবাই যেন মাস্ক পরে আসে। শফিকুল ইসলাম বলেন, ৩২ নম্বরকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তাবলয় তৈরি করা হয়েছে। পুলিশ কন্ট্রোল রুম, মেডিকেল ক্যাম্প, ওয়াসা থেকে সুপেয় পানির ব্যবস্থা রয়েছে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 