Sobujbangla.com | চা শ্রমিকদের দাবি না মানলে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ।
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

চা শ্রমিকদের দাবি না মানলে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ।

  |  ১৪:১১, আগস্ট ১৩, ২০২২

দৈনিক মজুরি বৃদ্ধির দাবি ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে না মানলে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধের ঘোষণা দিয়েছে হবিগঞ্জের চা শ্রমিক ইউনিয়ন। শনিবার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নৃপেন পাল বলেন, ধর্মঘট ও সমাবেশের পর বিকেলে শ্রমিকরা ফির গেছে। আমাদের আন্দোলন চলতে থাকবে। রোববার ও সোমবার ছুটির দিন হওয়ায় শ্রমিকরা যার যার মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে। তবে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে যদি দাবি মানা না হয় তবে মঙ্গলবার আমরা ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করবো। বালিশিরী ভ্যালির চা শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি সুভাষ দাশ বলেন, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আমাদের দাবি মানতে হবে। অন্যথায় আমরা মঙ্গলবার থেকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করবো। সে পর্যন্ত আমাদের কাজ বন্ধ থাকবে। কোনো শ্রমিক কাজে যোগ দেবে না। বিক্ষোভ, সমাবেশ ও মানববন্ধন চলবে। দীর্ঘদিন ধরে দৈনিক ১২০ টাকা মজুরিতে কাজ করছেন জেলার ২৪টি চা বাগানের শ্রমিকরা। বর্তমান দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে এ টাকা অত্যন্ত অপ্রতুল। তাই মজুরি ৩০০ টাকা করার দাবিতে ৯ আগস্ট থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত তারা দৈনিক দুই ঘণ্টা করে কর্মবিরতি পালন করেন। কিন্তু এতে কোনো সমাধান না হওয়ায় শনিবার থেকে টানা ধর্মঘটের ডাক দেন তারা। বেলা ১১টা থেকে তারা আন্দোলনে নামেন। বাহুবল উপজেলার কামাইছড়া চা বাগানে জড়ো হতে থাকেন বিভিন্ন বাগানের শ্রমিকরা। এ সময় তারা বিক্ষোভ মিছিল করেন। এক পর্যায়ে শ্রমিকরা ঢাকা-মৌলভীবাজার মহাসড়ক অবরোধ করেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শ্রমিকরা আন্দোলন থেকে সরে আসবেন না বলে জানান। অপরদিকে বাহুবল উপজেলা সদরে আরও কয়েকটি বাগানের শ্রমিকরা উপজেলা পরিষদের সামনে রাস্তা অবরোধ করে সমাবেশ করেন। এতে একাত্মতা প্রকাশ করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই, সাবেক সভাপতি আব্দুল কাদির চৌধুরী, উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমান প্রমুখ।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ