Sobujbangla.com | শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন করার ভাবনা।
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন করার ভাবনা।

  |  ২০:০৮, আগস্ট ১২, ২০২২

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন করার চিন্তা ভাবনা করছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। শুক্রবার (১২ আগস্ট) জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ পলিটেকনিক শিক্ষক সমিতি আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা জানান। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সাপ্তাহিক ছুটি দুদিন করা যায় কি না সে বিষয়টা ভেবে দেখছি। আগামী বছর থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি দুদিন হবে। সেটাকে আমরা এ বছর থেকেই বাস্তবায়ন করবো কি না তা ভেবে দেখছি। এ মুহূর্তে কোনো সিদ্ধান্ত বলতে পারছি না। তবে আমরা এটা নিয়ে ভাবছি। শিগগিরই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হবে। দীপু মনি বলেন, গবেষণায় দেখা যাচ্ছে করোনায় আমাদের শিক্ষার্থীদের কোনো ঘাটতি ঘটেনি। বরং এটা সাপে বর হয়েছে। শিক্ষার্থীদের স্ব শিক্ষার দক্ষতা তৈরি হয়েছে। তিনি আরও বলেন, সবাই ড্রপ আউট, ড্রপ আউট করে। আমরা দেখেছি ড্রপ আউট হয়নি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সক্ষমতার বেশি শিক্ষার্থী ভর্তির প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে সক্ষমতা হিসাব না করে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তির একটা প্রবণতা আছে। এগুলো বন্ধ করতে হবে। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই এই প্রবণতা আছে। ঢাকা শহরের সবচেয়ে নামি প্রতিষ্ঠানে প্রতি শ্রেণিতে শিক্ষার্থী আছে ৬৬ জন তারা সেটি ৭৫ জনে উন্নীত করতে চায়। আমি বলেছি বাড়ানো তো হবেই না বরং কামাতে হবে। তিনি বলেন, আমরা যে ধরনের উন্নয়ন চাই, যে ধরনের উন্নয়নের কথা বলছি, সেটি এভাবে হবে না। একজন শিক্ষক ক্লাসে এতো শিক্ষার্থী কীভাবে পড়াবেন। তার পক্ষে সবাইকে মনোযোগ দেওয়া সম্ভব না। আমরা মান বাড়ানোর চেষ্টা করবো, পরিমাণ বাড়ানোর চেয়ে। মান ঠিক রাখতে হলে, সংখ্যায় বাড়ানোর প্রবণতা রোধ করতে হবে।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ