সরকার চাইলেও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ইন্টারনেট বন্ধ করা যায়নি : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মিয়ানমার থেকে ১০ লাখ রোহিঙ্গা বাস্তুচ্যুত হয়ে, বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। এই রোহিঙ্গাদের পাচার রোধে ক্যাম্পে উচ্চ গতির মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করার উদ্যোগ নেওয়া হলেও পশ্চিমাদের অনুরোধে তা করা যায়নি বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
শনিবার (৩০ জুলাই) বাংলাদেশ ইউনাইটেড নেশনস মাইগ্রেশন নেটওয়ার্ক ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত মানব পাচার প্রতিরোধে জাতীয় পরামর্শক সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সরকার নাগরিকদের মানব পাচারের শিকার হওয়া থেকে বিরত রাখতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। বিভিন্ন সময়ে আমাদের উদ্যোগ ও প্রণীত নীতি তাই ইঙ্গিত করে। নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিতে আমরা বিভিন্ন আইন ও নীতিমালা প্রণয়ন করেছি।
আব্দুল মোমেন বলেন, তথ্য-প্রযুক্তির মাধ্যমে মানব পাচারকারীরা আরও বেশি ক্ষতি সাধন করতে সক্ষম। সরকার ও অংশীজনরা প্রযুক্তির সহায়তায় তাদের প্রতিরোধ করতে পারে। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে মানব পাচার একটি ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম এবং আমাদের থেকে অন্যদেশের প্রযুক্তি আরও উন্নত হতে পারে। মানব পাচারকারীরা যার সুবিধা নিতে পারে। সেজন্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে নিশ্চিত করতে হবে উন্নয়নশীল দেশগুলো যেন উন্নত-প্রযুক্তি হাতে পাওয়ার সুবিধা পায়।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রকে ইমিগ্রেন্টদের দেশ বলা হয় এবং ইমিগ্রেন্টরা সেখানে বোঝা না। ইমিগ্রেন্টরা দেশটির ইনোভেশন ও উন্নয়নের উৎস। তারা স্থানীয়দের কর্মসংস্থান কমিয়ে না এনে আরও কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে। আমরা যদি মানবিক বোধের জায়গা থেকে একসঙ্গে কাজ করি, তাহলে এই সংকট থেকে উত্তরণ করতে পারবো।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 