সম্মাননা পেলেন শাবির ২৩ শিক্ষক
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরকালীন ২৩ শিক্ষককে সংবর্ধনা এবং সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। প্রথমবারের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির উদ্যোগে এ সম্মাননা প্রদান করা হয়। মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে শিক্ষকদের এ সম্মাননা প্রদান করা হয়। এসময় শাবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. তুলসী কুমার দাসের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মোহাম্মদ মুহিবুল আলমের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শাবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমদ। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম, নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইলিয়াস উদ্দিন বিশ্বাস, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. ফারুক উদ্দিন, সোনালী ব্যাংকের জেনারেল ম্যানেজার জামান উল্লাহ। এ সময় অবসরকালীন শিক্ষকদের মধ্যে অধ্যাপক ড. মিরাজ উদ্দিন মন্ডল, অধ্যাপক ড. খলিলুর রহমান, অধ্যাপক ড. এমাদ উদ্দিন চৌধুরী, অধ্যাপক ড. মো. জয়নাল আবেদীন, অধ্যাপক নাজমুল আসহাব, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল হাই চৌধুরী, অধ্যাপক ড. রেজাই করিম খন্দকার, অধ্যাপক ড. ইয়াসমীন হক, অধ্যাপক ড. সুশান্ত কুমার দাস, অধ্যাপক ড. এম হাবিবুল আহসান, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, অধ্যাপক ড. কামাল আহমদ চৌধুরী, অধ্যাপক ড. আতী উল্লাহ এবং অধ্যাপক ড. আবদুল আউয়াল বিশ্বাসকে সম্মাননা প্রদান করা হয়। এছাড়া বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য অধ্যাপক ড. সদরুউদ্দীন আহমেদ চৌধুরী, ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. অরুণ কুমার বসাক, অধ্যাপক ড. মো. ইসমাইল হোসেন, অধ্যাপক ড. বজলুল মুবিন চৌধুরী, অধ্যাপক ড. গৌরাঙ্গ দেব রায়, সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক মো. হাবিবুর রহমান, অধ্যাপক ড. এম এ রকীব, অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম মিয়া এবং অধ্যাপক ড. মাকসুদুল বারীকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতিচারণ করে অবসরকালীন শিক্ষকরা বলেন, শিক্ষকরা আজীবন বেঁচে থাকেন শিক্ষার্থীদের শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায়। একটি বিশ্ববিদ্যালয় ভালোভাবে প্রতিষ্ঠা করতে শিক্ষকদের অবদান অনস্বীকার্য। অবসরকালীন শিক্ষকরা মনে করেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ গবেষণা করা। গবেষণা করতে চাইলে সমস্যা বের করতে হবে। যারা সমস্যা খুঁজে পাননা তারা গবেষণা করতে পারে না। একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে তিলে তিলে গড়ে তোলতে হয়। তাই প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে দাঁড় করাতে যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন তাদের মধ্যে প্রতিষ্ঠাকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. সদরুউদ্দীন আহমেদ চৌধুরী অন্যতম। আজকের বিশ্ববিদ্যালয়কে আগামী দিনে আরো সমৃদ্ধ করতে শিক্ষকদের এগিয়ে আসতে হবে। প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা আমাদের উত্তরসূরীদের দেখানো পথে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিচ্ছি। তাই যেখানে যেখানে ঘাটতি ছিলো তা নিয়ে আমরা কাজ করছি। এ বিশ্ববিদ্যালয়কে যে উদ্দেশ্যে নিয়ে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল সময়ের পরিক্রমায় তা বাস্তবতায় রূপ পাচ্ছে। বর্তমানে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা, গবেষণা এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নে এগিয়ে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব সম্পন্ন করে গড়ে তোলতে শিক্ষার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড জোরদার করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থে অবসরকালীন শিক্ষকদের পরামর্শ গ্রহণ করতে আমরা প্রস্তুত। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বিভিন্ন অনুষদের ডীন, বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক, বিভিন্ন দপ্তর প্রধান, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের সহযোগিতায় ছিলো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, সোনালী ব্যাংক, সিআরটিসি, নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, প্রিমিয়াম এগ্রো ফিশ এন্ড প্রসেসিং, সোহাগ এয়ার ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল এরোলিনা, কিউব ইন এবং মিনিমাল ফার্ণিচার।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 