বিএনপির সমাবেশ ঘিরে বিভিন্ন স্থানে উত্তেজনা-সংঘর্ষ।
খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও নিষেধাজ্ঞার মধ্যেই কয়েক জেলায় অনুষ্ঠিত হলো বিএনপির সমাবেশ। লালমনিরহাটে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় নেতাকর্মীদের। ১৪৪ ধারা জারির কারণে সমাবেশ হয়নি নওগাঁয়। সমাবেশে নেতাকর্মীরা আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পতনের ঘোণা দেন। মানিকগঞ্জে সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে দলে দলে মিছিল নিয়ে যোগ দেন নেতাকর্মীরা। সমাবেশ থেকে বিএনপি নেতারা হুঁশিয়ারি দেন, খালেদা জিয়ার কিছু হলে এর দায় নিতে হবে সরকারকে। রাষ্ট্রপতির সংলাপ জনগণের সঙ্গে প্রতারণা বলেও মন্তব্য করেন নেতারা। বিএনপি নেতা আব্দুস সালাম বলেন, আগামীতে মানিকগঞ্জ থেকেই এই সরকার পতনের আন্দোলন শুরু হবে। আর আফরোজা খান বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার উপর যে বর্বরতা করছে, যে নিষ্ঠুরতা করছে সেটা এ দেশের সাধারন নাগরিক কোন ভাবে মেনে নিতে পারেনা। সমাবেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, রাষ্ট্রপতির সংলাপ জনগণের সঙ্গে প্রতারণা। এসময় খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসার দাবি করেন তিনি। বলেন, বর্তমান সরকার গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে দিয়ে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা বুকের ওপর চাপিয়ে দিতে চায়। এই সরকার বাংলাদেশের সব অর্জনকে ধ্বংস করেছে। আমাদের গণতন্তকে ধ্বংস করেছে, বিচার বিভাগীয় স্বাধীনতাকে ধ্বংস করেছে, প্রশাসনিক নিরপেক্ষতাকে ধ্বংস করেছে। অর্থনীতিকে লুটপাটের অর্থনীতিতে চালু করেছে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 