Sobujbangla.com | লাখাইয়ে নির্বাচনী সংঘর্ষ, ওসিসহ আহত ৩০
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

লাখাইয়ে নির্বাচনী সংঘর্ষ, ওসিসহ আহত ৩০

  |  ১৯:৩০, ডিসেম্বর ২২, ২০২১

হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার মোড়াকরি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনকে ঘিরে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে আহত হয়েছেন লাখাই থানার ওসি মো. সাইদুল ইসলামসহ অন্তত ৩০ জন। সংঘর্ষের সময় হবিগঞ্জ-লাখাই সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে প্রায় সাড়ে ৭টা পর্যন্ত মোড়াকড়ি বাজারে হবিগঞ্জ-লাখাই সড়কে এ সংঘর্ষ হয়। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মোড়াকরি ইউপিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সালাহ উদ্দিন সুমন ও বর্তমান চেয়ারম্যান আবুল কাশেম মোল্লা ফয়সলের সমর্থকদের মধ্যে কিছুদিন ধরে উত্তেজনা বিরাজ করছিল। বুধবার সন্ধ্যায় দুই প্রার্থীর সমর্থকরা প্রচার মিছিল করেন। এ সময় দুইপক্ষ মুখোমুখি হয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এতে হবিগঞ্জ-লাখাই সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে। লাখাই থানার ওসি মো. সাইদুল ইসলামসহ অন্তত ৩০ জন আহত হন। ওসিসহ অন্য আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। লাখাই থানার ওসি সাইদুল ইসলাম জানান, সংঘর্ষ চলাকালে দুইপক্ষ ইট-পাটকেল ও দেশীয় অস্ত্র ছুড়তে থাকে। এতে প্রায় আধা কিলোমিটার সড়কজুড়ে ইট-পাটকেলের স্তুপ হয়ে গেছে। সংঘর্ষের সময় তার হাতের একটি আঙ্গুলে আঘাত লেগেছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এর আগে গত ৯ ডিসেম্বর রাতে চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল কাশেম মোল্লা ফয়সল ও সালাহ উদ্দিন সুমনের লোকদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ সময় দুইপক্ষের লোকজন মারামারির প্রস্তুতি নিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে। এরপর রফিক মিয়া নামে একজন বুকে ব্যাথা অনুভব করলে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। ব্যথা কমলে বাড়িতে নিয়ে আসা হয় ও রাত আড়াইটায় পুনরায় অসুস্থ হলে আবারও হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা বেড়ে যায়।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ