Sobujbangla.com | আবরার হত্যা মামলা: আসামিরা আদালতে হাজির।
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

আবরার হত্যা মামলা: আসামিরা আদালতে হাজির।

  |  ০৪:৫৪, নভেম্বর ২৮, ২০২১

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার রায় রোববার (২৮ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় ঘোষণার কথা রয়েছে। ইতোমধ্যে ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ২২ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়েছে। ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের হাজতখানায় তাদের রাখা হয়েছে। রায় ঘোষণার আগে সবাইকে আদালতের এজলাসে হাজির করা হবে। এ মামলার এখনও তিন আসামি পলাতক রয়েছেন। ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের হাজতখানার ইনর্চাজ, পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) নিপেন বিশ্বাস বলেন, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ২২ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়েছে। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বিভিন্ন চুক্তির সমালোচনা করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়ার জেরে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে আবরারকে ডেকে নেন বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। ওই রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শেরেবাংলা হলের দোতলার সিঁড়ির করিডোর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তিনি তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন। পরে সিসিটিভি ফুটেজে তাকে হত্যার আলামত মেলে। এ নিয়ে সেসময় দেশজুড়ে আলোচনার ঝড় ওঠে। ঘটনার পর ২২ আসামিকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তবে শুরু থেকে পলাতক থাকেন তিনজন। ওই বছরের ১৩ নভেম্বর বুয়েটের ২৫ ছাত্রের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। ২০২০ সালের ২১ জানুয়ারি অভিযোগপত্র আমলে নেন আদালত। একই বছরের ২ সেপ্টেম্বর বিচার শুরু হয় মামলাটির। ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। ওই বছরের ৫ অক্টোবর এ মামলার বাদী ও আবরারের বাবা বরকতুল্লাহ আদালতে সাক্ষ্য দেন। এর মধ্য দিয়ে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। চলতি বছরের ২৪ অক্টোবর রাষ্ট্রপক্ষের চিফ প্রসিকিউটর মোশাররফ হোসেন কাজল যুক্তিতর্ক উপস্থাপনে পলাতক তিন আসামিসহ ২৫ জনের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দাবি করেন। পরে ১৪ নভেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য ২৮ নভেম্বর দিন ধার্য করেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ