যশোরে নির্বাচনি সহিংসতায় বিদ্রোহী প্রার্থীর কর্মী নিহত।
যশোরের শার্শা উপজেলার কায়বা ইউনিয়নে নির্বাচনি সহিংসতায় কুতুব উদ্দিন (৪৫) নামে একজন নিহত হয়েছেন। এঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৫ জন। শনিবার (২৭ নভম্বের) রাতে ইউনিয়নের রুদ্রপুর গ্রামে এই হামলার ঘটনা ঘটে। তারা সবাই বিদ্রোহী প্রার্থী আনারস প্রতীকের কর্মী। আহতরা সবাই যশোর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আহতরা হলেন- শাহাবুদ্দিন (৩২), আলাউদ্দিন (৫০), আরশাদ আলী (৬০), ইকতিয়ার আলী (২৫) ও ইউনুস আলী (৪০)। নিহত কুতুবউদ্দিনের ছোট্ট ভাই শাহাবুদ্দিন জানান, কায়বা ইউপি নির্বাচনে আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আলতাফ হোসেনের কর্মীরা যাতে ভোটের মাঠে না যেতে পারে সেজন্য নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হাসান ফিরোজ টিংকুর সমর্থকরা বাড়ি বাড়ি হুমকি-ধামকি দিয়ে যাচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় ভোটের আগের দিন নৌকা প্রতীকের সমর্থক ইসমাইলের নেতৃত্বে ৮ থেকে ১০ জন স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থক কুতুবউদ্দিনের বাড়িতে যেয়ে নানা হুমকি ধামকি দিতে থাকে। এক পর্যায়ে ইসমাইলের সাথে কুতুব উদ্দিনের বাগবিতণ্ডা সৃষ্টি হয়। এর পরে রড এবং গাছের ডাল দিয়ে নৌকার সমর্থকরা কুতুবউদ্দিনকে এলেপাতাড়ি মারতে থাকে। কুতুবউদ্দিনকে বাঁচাতে এলে আরও ৬-৭ জনকে তারা মেরে পালিয়ে যায়। পরে এলাকাবাসী আহতদের উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় চিকিৎসক কুতুবউদ্দিনকে মৃত ঘোষণা করেন। হাসপাতালের চিকিৎসক নাহিদ শাহারিয়ার সাব্বির জানান, নিহতের ঘাড়ে ভোতা কিছু দিয়ে আঘাত করা হয়েছে। মস্তিস্কে রক্ত ক্ষরণের কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। এঘটনায় বাকি ৫ জনের ভিতর দুইজনের অবস্থা গুরুতর। তাদেরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা ও খুলনায় রেফার করা হয়েছে। এদিকে রাতে একই উপজেলার ডিহি ইউনিয়নে নৌকা প্রতীক ও আনারস প্রতীকের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এঘটনায় ৪ জন আহত হয়ে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আহতরা সকলে নৌকার কর্মী। পুলিশ জানায়, এলাকার পরিস্থিতি বর্তমানে স্বাভাবিক আছে। আগামীকাল নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারবে সবাই। হামলার সাথে জড়িতদের আটক অভিযান অব্যহত আছে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 