ভারত ও বাংলাদেশ সরকার চায় না সীমান্তে একটি লোকও মারা যাক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ভারত ও বাংলাদেশ সরকার চায় না সীমান্তে একটি লোকও মারা যাক। এ নিয়ে দুই সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনা ও বৈঠক হয়েছে কেউই যাতে মারা না যায়। এত কিছুর হওয়ার পরও সীমান্তে হত্যাকাণ্ড ঘটছে। এটি বাংলাদেশের জন্য দুঃখজনক ও ভারতের জন্য লজ্জাজনক। শনিবার দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের পক্ষে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর সব দেশ এক বাক্যে বলেছে রোহিঙ্গারা যাতে তাদের দেশে ফেরত যায়। ইতিমধ্যে রেজুলেশন পাশ হয়েছে। আমরা যেটা এত দিন ধরে প্রচেষ্টা চালিয়েছিলাম। আমরা বিশ্বাস করি এতে করে মিয়ানমারের উপর চাপ পড়বে রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে। এর আগে মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের তাদের দেশে ফিরিয়ে নেয়ার কথা বললেও তারা তাদের কথা রাখেনি। এর আগে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ফুল দিয়ে সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের পক্ষে শ্রদ্ধা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। পরে বঙ্গবন্ধু ও ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু পরিবারের শহীদ সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন। এ সময় সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহম্মেদ, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. জাকির হোসেনসহ দলীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 