খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে রাজপথে বিএনপি।
বিএনপি চেয়ারপারসনের বিদেশে উন্নত চিকিৎসার দাবিতে দেশজুড়ে গণঅনশন কর্মসূচি পালন করল বিএনপি। খালেদা জিয়ার চিকিৎসা ইস্যুতে এটাই দলটির প্রথম বড় কোনো কর্মসূচি। অনেক দিন পর রাজপথে বিএনপির সরব উপস্থিতি দলের চেয়ারপারসনের বিদেশে উন্নত চিকিৎসার দাবিতে। শনিবার (২০ নভেম্বর) সকালে দলের নয়া পল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দোয়া মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় গণঅনশন। এতে অংশ নেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা। গণঅনশনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এর মধ্য দিয়ে শুরু হলো সরকারকে গদি থেকে নামানোর আন্দোলন। একই দাবিতে ২২ নভেম্বর রাজধানীসহ সারাদেশে সমাবেশের ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এরপর বিএনপি মহাসচিব সবাইকে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালনের আহবান জানান। বিএনপির শরিক ও জোটের নেতারাও এই গণঅনশনে অংশ নেন। দাবি জানান, খালেদা জিয়ার মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার। কর্মসূচিতে অংশ নেন জামায়াতের নেতারাও। এসময় নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, যতদিন পর্যন্ত এ সরকারকে চাপে ফেলতে না পারব ততদিন পর্যন্ত এ আন্দোলন চলতে থাকবে। আর জেএসডি সভাপতি আ স ম আব্দুর রব বলেন, যদি খালেদা জিয়ার কিছু হয়, বাংলাদেশের ঘরে ঘরে আগুন জ্বলবে। এদিকে খুলনায় বিএনপির কর্মসূচিতে পুলিশি বাধার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 