Sobujbangla.com | আবারো পেছালো তিন্নি হত্যা মামলার রায়।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

আবারো পেছালো তিন্নি হত্যা মামলার রায়।

  |  ২০:৫০, নভেম্বর ১৫, ২০২১

১৯ বছর আগে কেরাণীগঞ্জে মডেল ও অভিনেত্রী সৈয়দা তানিয়া মাহবুব তিন্নি হত্যা মামলার রায় ঘোষণা হচ্ছে না আজ। বাবার সাক্ষ্যগ্রহণ অসমাপ্ত থাকায় মডেল তিন্নি হত্যা মামলার রায় আজ আবারো পেছানো হলো। এর আগেও কয়েক দফা পেছানো হয় আলোচিত এ হত্যা মামলার রায়। ২০০২ সালে কেরাণীগঞ্জে হত্যা করা হয় তিন্নিকে। এবিষয়ে আইনজীবীরা জানানা, তিন্নির বাবার সাক্ষ্যগ্রহণ অসমাপ্ত থাকায় আজই রায় দেয়া হচ্ছে না। ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ কেশব রায় চৌধুরীর এ রায় ঘোষণা করার কথা ছিলো। মামলাটির একমাত্র আসামি বরিশাল-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক অভি। সবশেষ ২৬ অক্টোবর মামলাটির রায়ের দিন ঠিক করা হয়েছিল, কিন্তু রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে সেদিন রায়ের তারিখ পিছিয়ে আজকের দিন ঠিক করা হয়। ২০০২ নভেম্বরে রাতে খুন হন তিন্নি। এর আগে, ৬ নভেম্বর তিন্নিকে তার স্বামী সাক্কাত হোসেন পিয়ালের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে বাধ্য করেন অভি। তিন্নিও তাকে তালাক দেন। এরপর বিয়ে করার জন্য অভিকে চাপ দিতে থাকেন তিন্নি। একপর্যায়ে তিন্নি বিষয়টি জনসম্মখে ফাঁস করে দেয়ার হুমকি দেন। ১০ নভেম্বর রাতে মাথায় আঘাত করে তিন্নিকে হত্যা করা হয়। এরপর গুমের উদ্দেশ্যে ওই রাতে বুড়িগঙ্গার ১ নম্বর চীন মৈত্রী সেতুর ওপর থেকে নদীতে ফেলে দেয়া হয় মরদেহ। পরের দিন অজ্ঞাত পরিচয়ে আসামির বিরুদ্ধে মামলা করেন কেরানীগঞ্জ থানার তৎকালীন সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. সফি উদ্দিন।এ মামলায় ২০১০ সালের ১৪ জুলাই আদালত অভিযোগ গঠন করেন। এ মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) মো. কাইয়ুম আলী সরদার। এরপর নিহত তিন্নির লাশের ছবি পত্রিকায় ছাপা হলে সুজন নামে নিহতের এক আত্মীয় লাশটি মডেল কন্যা তিন্নির বলে শনাক্ত করেন। পরে মামলাটি চাঞ্চল্যকর মামলা হিসেবে ২০০২ সালের ২৪ নভেম্বর তদন্তভার পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগে (সিআইডি) ন্যস্ত হয়।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ