শিশুদের টিকাদান উদ্যোগের প্রশংসা করলেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার
বাংলাদেশে ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন আজ ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিশুদের জন্য চলমান কোভিড-১৯ টিকাদান অভিযানে বাংলাদেশ সরকারের সমন্বিত এবং সময়োপযোগী উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন। তিনি আজ রাজধানীর হার্ডকো ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে টিকাদান কর্মসূচি পরিদর্শনকালে বলেন, সুনির্দিষ্টভাবে কোভিড-১৯ টিকাদান কর্মসূচি শিক্ষার্থীদের স্কুলে ফিরে যেতে একটি গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক হবে, যা তাদের শিক্ষাগত বিকাশের এবং বাংলাদেশের অব্যাহত অর্থনৈতিক ও সামাজিক অগ্রগতির জন্য অপরিহার্য। দেশের কোভিড-১৯ টিকাদান কর্মসূচি আওতা বাড়াতে বাংলাদেশ সরকার প্রায় ৩০ লাখ স্কুল শিশুকে টিকা দেয়ার জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ১ নভেম্বর থেকে প্রথম পর্যায়ে শিশুদের ফাইজারের টিকাদান অভিযান শুরু করেছে। বর্তমানে, শিশুদের জন্য টিকাদান অভিযান ঢাকার নির্ধারিত আটটি স্কুল ক্যাম্পাসের প্রতিটিতে প্রতিদিন ২ হাজার শিশুকে টিকা দেয়া হচ্ছে। যুক্তরাজ্য সরকার এবং বাংলাদেশে ইউএনএফপিএ এই কর্মসূচিকে সহায়তা করতে স্কুলগুলোতে টিকা ও অন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ পরিবহনের জন্য আটটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যানবাহন প্রদান করেছে। বৃহস্পতিবার ঢাকায় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়। কোভিড-১৯ মহামারীর চলাকালে যুক্তরাজ্য সরকার এবং ইউএনএফপিএ প্রযুক্তিগত, উপকরণ এবং আর্থিক সহায়তার মাধ্যমে সরকারের জাতীয় কোভিড-১৯ মোকাবেলার গুরুত্বপূর্ণ ফাঁক বন্ধ করতে সক্রিয়ভাবে সমর্থন করছে। স্বাস্থ্য সেবা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশিদ আলম এবং ইউএনএফপিএ-র এদেশীয় প্রতিনিধি ড. ইকো নারিতা এসময় ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে ছিলেন। ড. নারিতা বলেন, বাংলাদেশের বিপুল জনসংখ্যা বিবেচনায় এটি চমকপ্রদ যে সরকার কিশোর-কিশোরীদের দ্রুত টিকাদানে সক্ষম হয়েছে। তিনি বলেন, আজ শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকের মুখের স্বস্তি আমাদের এটি গুরুত্বের সঙ্গে স্মরণ করিয়ে দেন যে, চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতি সত্ত্বেও, আমাদের এই টিকাদান প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 