Sobujbangla.com | কথিত আরসা নেতা হাশিমের লাশ উদ্ধার।
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

কথিত আরসা নেতা হাশিমের লাশ উদ্ধার।

  |  ১৯:১৫, নভেম্বর ০২, ২০২১

কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যংয়ের রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) ‘কথিত’ নেতা মোহাম্মদ হাসিমের মরদেহ উদ্ধার করার খরব পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টায় হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাহাবুবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। নিহত ব্যক্তি টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের উনছিপ্রাংয়ের ২২নং ক্যাম্পের মৃত নুরুল আমিনের ছেলে হাশিম। তিনি কথিত আরসার সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিলেন। তবে প্রশাসন আরসার কোনো অস্তিত্ব বাংলাদেশে নেই বলে দাবি করে আসছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানিয়েছে, হাশিম আরসার নাম ব্যবহার করে দীর্ঘদিন ধরে ক্যাম্পে ত্রাস সৃষ্টি করে আসছিল। তিনি সম্প্রতি রোহিঙ্গাদের শীর্ষ নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যাকাণ্ড ও মাদরাসায় হামলা চালিয়ে ৬ জন হত্যার অন্যতম হুকুমদাতা। ক্যাম্পে অঘোষিত নিয়ন্ত্রণ করতো হাশিম। এমনকি যারা তার সঙ্গে চলেন তাদের ওপরও বিভিন্নভাবে নির্যাতন চালাতেন। এদিকে এসব ঘটনার কারণে রোহিঙ্গারা ক্ষিপ্ত ছিলো। হয়তো এ কারণে গণপিটুনিতে তার মৃত্যু হয়েছে। টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান বলেন, ক্যাম্পেও প্রশাসনের লোক আছে। তাদের প্রয়োজনে ফাঁড়ি থেকে মরদেহ উদ্ধারে যাবে পুলিশ।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ