Sobujbangla.com | উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে কাজ করবে জাপান: রাষ্ট্রদূত।
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে কাজ করবে জাপান: রাষ্ট্রদূত।

  |  ২০:৪৮, অক্টোবর ২৬, ২০২১

জাপানের রাষ্ট্রদূত আইটিও নাওকি বলেছেন, তার সরকার বাংলাদেশ এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার জন্য অবকাঠামো প্রকল্পের মাধ্যমে আঞ্চলিক যোগাযোগ উন্নয়নে কাজ করে যাবে।  বাংলাদেশে তাঁর দায়িত্ব পালনের দুই বছর সম্পূর্ণ হওয়া উপলক্ষে আজ এক বার্তায় তিনি বলেছেন, এ অঞ্চলে শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির লক্ষ্যে জাপান “ফ্রি অ্যান্ড ওপেন ইন্দো-প্যাসিফিক (এফওআইপি)” এর লক্ষ্য বাস্তবায়নে বাংলাদেশের সঙ্গে বাস্তব সহযোগিতার প্রসার ঘটাবে।  তিনি বলেন, এফওআইপি বাস্তবায়নের দৃষ্টিকোণ থেকে রোহিঙ্গাদের সমস্যার সমাধান করাও জরুরি।  তিনি আরো বলেন, গত ফেব্রুয়ারিতে অভ্যুত্থানের পর থেকে মিয়ানমারের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি শরণার্থীদের প্রত্যাবাসন আরও কঠিন করে তুলেছে।  ভাসান চর দ্বীপে উদ্বাস্তুদের স্থানান্তরের পরিকল্পনায় সহযোগিতা করার লক্ষ্যে সম্প্রতি বাংলাদেশ ও জাতিসংঘ সংস্থার মধ্যে স্বাক্ষরিত এমওইউকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, জাপান মানবিক সহায়তা এবং বাস্তুচ্যুত লোকদের প্রত্যাবাসনের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সাথে কাজ করবে।  বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর চিঠি লেখার উল্লেখ করে তিনি বলেন, জাপানের প্রধানমন্ত্রী কিশিদা ফুমিও বলেছেন যে, তিনি দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা আরও গভীর করার প্রয়াস চালাবেন।  রাষ্ট্রদূত বলেন, ২০২২ সালে বার্ষিকী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জাপান সরকার জাপানকে আরো গভীরভাবে উপলব্ধি করা, মানুষের সঙ্গে মানুষের বিনিময় বৃদ্ধি এবং বাংলাদেশে জাপানি সংস্কৃতির প্রচারের লক্ষ্যে জোরালোভাবে কাজ করবে।  তিনি বলেন, বর্তমানে ঢাকা মেট্রো, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ, যমুনা রেলওয়ে সেতু এবং মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মানের মতো বড় মাপের জাপানি অবকাঠামো প্রকল্পসমূহ বাংলাদেশের দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির প্রতীক।  তিনি বলেন, একই সময়ে, আমরা জাপানী কোম্পানির জন্য জলবায়ু বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমাদের প্রচেষ্টা দ্বিগুণ করবো। কোম্পানিগুলো এখানে তাদের বিনিয়োগ ও ব্যবসা সম্প্রসারণ করছে।  নাওকি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ জাপানী মুদ্রায় সবচেয়ে বেশী ঋণ গ্রহীতা (প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতে প্রায় ৩৩২ বিলিয়ন ইয়েন)। তিনি আরো বলেন, কোভিড-১৯ মহামারীর সময়েও একটি বছর দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ ও সহযোগিতামূলক সম্পর্ক গভীরতর হয়েছে।  তিনি বলেন, জুলাই থেকে আগস্ট পর্যন্ত জাপান ৩ মিলিয়নেরও বেশি ডোজ টিকা বাংলাদেশকে দিয়েছে। তিনি বলেন, আমরা বাংলাদেশে জাপানী নাগরিকদের জন্য আরো টিকা সরবরাহ করার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখব।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ