এ মাসে প্রবাসী আয় ১০০ কোটি ডলার ছাড়ালো।
এবছর অক্টোবর মাসের প্রথম ২১ দিনে ১২০ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলারের সমান রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এই ধারা অব্যাহত থাকলে এ মাসের শেষে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ১৭০ কোটি ডলার আসবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। গত বছর করোনা মহামারিতেও চাঙা থাকা অর্থনীতির সবচেয়ে ভালো সূচক ছিল প্রবাসী-আয়। তবে গত কয়েক মাস ধরে এ সূচক ধারাবাহিকভাবে কমছে। রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে যাওয়ার কয়েকটি কারণের মধ্যে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, করোনার শুরুতে প্রবাসীরা এক ধরনের অনিশ্চয়তা বা অনিরাপত্তা থেকে তাদের জমানো টাকা দেশে পাঠান। অনেকে চাকরি হারিয়ে কিংবা ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ করে সব অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন। তাছাড়া গত বছরের শুরুতে করোনার কারণে হুন্ডি প্রবণতা কমে যায়। ফলে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী আয় দেশে পাঠানোর প্রবণতাও বাড়ে। এসব কারণে মহামারিরতেও রেমিট্যান্স মাত্রা বাড়ে। এখন সারাবিশ্বেই করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার কারণে বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ-যোগাযোগ ও ব্যবসা-বাণিজ্য সচল হয়েছে। এতে ব্যাংকিং চ্যানেলের বাইরে অর্থের চাহিদা বেড়ে গেছে। এ কারণে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স কমছে। অনেকে দেশে এসে আটকা পড়েছেন। কেউ কেউ বিদেশে নতুন করে ব্যবসা শুরু করতে গিয়ে দেশে রেমিট্যান্স পাঠানো কমিয়ে দিয়েছে। এসব কারণে রেমিট্যান্স এখনো নেতিবাচক ধারায় থাকলেও নতুন করে শ্রম রফতানি শুরু হওয়ায় শিগগির আবার প্রবাসী আয় ইতিবাচক হবে বলে আশা করছেন ব্যাংকাররা।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 