Sobujbangla.com | ১২০ সেকেন্ডে মুহিবুল্লাহকে হত্যা করেন তারা।
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

১২০ সেকেন্ডে মুহিবুল্লাহকে হত্যা করেন তারা।

  |  ১৯:০৭, অক্টোবর ২৩, ২০২১

আজিজুল হক অস্ত্র নিয়ে মুহিবুল্লাহর অফিসের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। মুহিবুল্লাহকে তিন রাউন্ড গুলি করেন মাস্টার মাইন্ড আবদুর রহিম। তাদের গুলি মিস হলে আজিজুলই মুহিবুল্লাহকে গুলি করার জন্য প্রস্তুত ছিলেন। কিন্তু দুই মিনিটের মধ্যে মাস্টার মাইন্ড আবদুর রহিমের গুলিতে মুহিবুল্লাহর মৃত্যু নিশ্চিত হলে তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। এ কিলিং মিশনে তারা  ১৯ জন অংশ নেন। এতে একেক জনকে ভিন্ন ভিন্ন দায়িত্ব দিয়েছিলেন আবদুর রহিম। এভাবেই রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহকে হত্যা মিশনের বর্ণনা দিলেন কিলিং মিশনে অংশ নেয়া আজিজুল হক। শনিবার (২৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় কক্সবাজার সিনিয়র জুড়িসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট জেরিন সুলতানার আদালতে তিনি এ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। আদালত দেয়া জবানবন্দিতে গ্রেপ্তার আজিজুল হক বলেছেন, এর আগে শনিবার ভোরে রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে আজিজুল হককে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর পুলিশের কাছে সে মুহিব্বুল্লাহ হত্যায় সরাসরি অংশ নেয় বলে স্বীকার করেছিল। এরপরই তাকে এপিবিএন পুলিশ উখিয়া থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। পরে সে আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দিতে রাজি হলে পুলিশ শনিবার বিকেল ৫টায় কক্সবাজারের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জেরিন সুলতানার আদালতে নিয়ে আসেন উখিয়া থানা-পুলিশ। প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে বিচারক আজিজুল হকের জবানবন্দি গ্রহণ করেন। জবানবন্দি গ্রহণ শেষে বিচারক তাকে জেল হাজতে পাঠিয়ে দেন। আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দিতে আজিজুল হক জানিয়েছেন, গত ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে উখিয়া কুতুপালং লম্বাশিয়া ১ ইস্ট নম্বর ক্যাম্পে রোহিঙ্গাদের শীর্ষ নেতা মুহিব্বুল্লাহর নিজ অফিসে তার সহকর্মীদের সাথে আলাপ করছিল। সেখানে তাকে হত্যার মিশনে যে ৫ জন রোহিঙ্গা অংশ নিয়েছিল তাদের মধ্যে আজিজুল হক নিজেও একজন। তাদের তিনজনের কাছে অস্ত্র ছিল। ৫ জনের মধ্যে তারা তিনজন মুহিব্বুল্লাহর অফিসে ঢুকে মুহিব্বুল্লাহকে গুলি করে। অপর দুজন মুহিব্বুল্লাহর অফিসের বাইরে পাহারায় ছিল। মাত্র দুই মিনিটে হত্যা মিশন শেষ করে তারা।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ