Sobujbangla.com | বন্ধ হচ্ছে না অবৈধ মোবাইল।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

বন্ধ হচ্ছে না অবৈধ মোবাইল।

  |  ২১:০০, অক্টোবর ২১, ২০২১

গ্রাহক ভোগান্তি বিবেচনায় বৈধ-অবৈধ কোনো মোবাইল ফোনই বন্ধ হবে না বলে জানিয়েছে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, যেকোনো মুঠোফোন নেটওয়ার্কে চালু হলে তা বন্ধ না করতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর) ব্যবস্থায় কিছুটা পরিবর্তন আনছে সরকার। গত ১ জুলাই পরীক্ষামূলকভাবে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার ব্যবস্থা চালু হয়। ১ অক্টোবর থেকে ব্যবস্থাটি আনুষ্ঠানিকভাবে চালু করে বিটিআরসি। ব্যবস্থাটি চালুর পর অবৈধভাবে আনা মুঠোফোন শনাক্ত করা হচ্ছিল। সেসব মুঠোফোন প্রমাণ দিয়ে নিবন্ধনের জন্যও বলা হচ্ছিল। তবে সাধারণ মানুষেরা বিদেশ থেকে নিয়ে আসা ও উপহার হিসেবে পাওয়া মুঠোফোন নিবন্ধনে ভোগান্তির কথা বলছিলেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ব্যবস্থাটি চালুর পর থেকে এখনো বাজারে বিক্রি হওয়া মোট ফোনের ৭০ শতাংশই ফিচার ফোন। সেখানে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় না। তাদের জন্য নিবন্ধন একটি ভোগান্তির কাজ। বেশির ভাগ সাধারণ মানুষ জানে না কীভাবে মুঠোফোনের আইএমইআই নম্বর দিয়ে বৈধ-অবৈধ যাচাই করতে হবে। মন্ত্রী আরো বলেন, এসব বিষয় নিয়ে তিনি প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের সঙ্গে আলাপ করেন। মানুষ যাতে ভোগান্তিতে না পড়ে, তা নিশ্চিত করার নির্দেশনা দেন তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা। সে অনুযায়ী বিটিআরসিকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। বিটিআরসি জানিয়েছিল, ১ অক্টোবর অবৈধ মুঠোফোন শনাক্তের ব্যবস্থা চালুর পরবর্তী তিন দিনে নেটওয়ার্কে নতুন করে সক্রিয় হয় ৩ লাখ ৪৯ হাজার ৬৫২টি মুঠোফোন। এর মধ্যে ১ লাখ ২৪ হাজার ৮৬১টির তথ্য বিটিআরসির তথ্যভান্ডারে ছিল না। এর মানে হলো, এসব ফোন হয় অবৈধভাবে আমদানি, অথবা প্রবাসীরা দেশে ফেরার সময় নিয়ে এসেছেন। বিটিআরসির হিসাবে, নেটওয়ার্কে সক্রিয় সেটের সংখ্যা ২৩ কোটির মতো।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ