সম্প্রীতির মিছিলে প্রতিরোধের ডাক।
সম্প্রতি কুমিল্লার পর রংপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সাম্প্রদায়িকতার আস্ফালনে নড়েচড়ে বসেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। গতকাল দলের জরুরি বৈঠকে মঙ্গলবার সকালে শান্তি শোভাযাত্রার সিদ্ধান্ত আসে। বিভিন্ন স্থানে সহিংসতার ৬ দিন পর সম্প্রীতি মিছিল করে ক্ষমতাসীনরা। মঙ্গলবার (১৯ অক্টোবর) সকালে থেকেই বৈরি আবহাওয়া উপেক্ষা করেও শোভাযাত্রায় অংশ নিতে মিছিল নিয়ে বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে জড়ো হন দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা। শোভাযাত্রা শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত সভায় আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা দলীয় স্বার্থে সাম্প্রদায়িক উস্কানী দিচ্ছে তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে। সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে শেষ পর্যন্ত রাজপথে থাকবে আওয়ামী লীগ আর অপশক্তি রুখতে পাড়া-মহল্লায় নেতা-কর্মীদের সোচ্চার থাকতে হবে। সমাবেশ শেষে শান্তি র্যালি বের করে আওয়ামী লীগ। মিছিলটি বিভিন্ন সড়ক ঘুরে শহীদ মিনারে যাবার পথে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের প্রত্যয় তুলে ধরেন নেতাকর্মীরা। এছাড়া সাম্প্রদায়িকতা আর ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে সাধারন মানুষকে সচেতন করে তোলার কথাও বলেন আওয়ামী লীগ নেতারা।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 