কুমিল্লার ঘটনার মূল অপরাধীদের গ্রেপ্তারের দাবি বিইউআইপির।
কুমিল্লার ঘটনায় জড়িত মূল অপরাধীদের খুঁজে বের করে তাদের পরিচয় জনগণের সামনে প্রকাশের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামি পার্টি (বিইউআইপি)। বৃহস্পতিবার (১৪ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ দাবি জানায়। বক্তরা বলেন, এ ধরনের অপরাধীরা, যারা সবসময় কিছু নিরীহ মানুষকে ব্যবহার করে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার চেষ্টা চালায়; সরকারকে অবশ্যই তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। বিইউআইপি সভাপতি মাওলানা মো. ইসমাইল হোসেন বলেন, বিএনপি-জামায়াত এবং হেফাজত-ই-ইসলামের নেতাকর্মীরা কুমিল্লায় মন্দিরের ঘটনায় জড়িত। তারা দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি এবং বিদ্যমান সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ধ্বংস করার চেষ্টা চালাচ্ছে। তিনি বলেন, হেফাজত-ই-ইসলামী এর আগে বিভিন্ন সময় নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছিল। এ ধরনের ঘটনার পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে দেশের নিরীহ উলামায়ে কেরামকে বিপদের মধ্যে ঠেলে দিয়েছিল। মাওলানা ইসমাইল হোসেন বলেন, ষড়যন্ত্রকারীরা সবসময় কিছু নিরীহ লোককে প্রভাবিত করার মাধ্যমে এ ধরনের ঘটনা ঘটাতে উস্কানি দেয়। সরকারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে দেয়ার জন্য তাদের ধর্মীয় সেন্টিমেন্টকে কাজে লাগায়। তিনি আরো বলেন, এটি দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির লক্ষ্যে হেফাজত-ই-ইসলামের নাটক ছাড়া আর কিছু নয়। এসময় বিইউআইপি মহাসচিব মাওলানা সাহাদাৎ হোসেন, শাহ ওমর ফারুক এবং দলের সিনিয়র নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 