কোন সাংবাদিক হয়রানির শিকার হবেন না: তথ্যমন্ত্রী।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, কোন সাংবাদিক অহেতুক হয়রানির শিকার হবেন না। আজ বিকেলে সচিবালয়ে তার দপ্তরে সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের সাথে এক বৈঠকে মন্ত্রী এ কথা বলেন। বৈঠকে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, ডিবিসি ২৪ চ্যানেলের চেয়ারম্যান ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বিএফইউজের সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, সাবেক মহাসচিব আব্দুল জলিল ভূঁইয়া ও ওমর ফারুক, ডিইউজে সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ এবং সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে উপস্থিত সাংবাদিকরা এবিষয়ে জানতে চাইলে ড. হাছান বলেন, ‘সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দের ব্যাংক হিসাব চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে একটি চিঠি দেয়া হয়েছে, সে বিষয়ে আলোচনা করতেই সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ এসেছিলেন। অত্যন্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে আলোচনা হয়েছে। সরকার যে কারো ব্যাংক হিসাব চাইতে পারে, কিন্তু কেন সংগঠনের নাম দিয়ে চাওয়া হলো, এটিই তাদের উদ্বেগের কারণ। আমি তাদেরকে বলেছি যে, অহেতুক যাতে কেউ হয়রানির স্বীকার না হয়, সেবিষয়টি তথ্যমন্ত্রী হিসেবে আমি দেখবো।’ তথ্যমন্ত্রী বলেন, এই হিসাব চাওয়ার প্রেক্ষিতে সরকারের সাথে সাংবাদিকদের যাতে কোনো ভুল বোঝাবুঝি না হয়, সেদিকে নজর রাখার জন্য তারা আমাকে বলেছেন, আমিও তাদেরকে এ বিষয়ে নজর রাখতে অনুরোধ জানিয়েছি। ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সাংবাদিক বান্ধব প্রধানমন্ত্রী। সাংবাদিকদের কল্যাণে তিনি অনেক কিছু করেছেন। তিনি সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করেছেন, জাতীয় প্রেসক্লাবের ভবন নির্মাণে অনুদান দিয়েছেন, করোনাকালে সাংবাদিকদেরকে এককালীন সহায়তা দিয়েছেন, তিনি সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে ১০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন। সাংবাদিকদের যাতে কোনো কারণে কোনো অসুবিধা না হয় সেজন্য প্রধানমন্ত্রী সবসময় যতœবান এবং নিয়মিত খোঁজ খবর রাখেন। কেউ যাতে সরকারের সাথে সাংবাদিকদের দূরত্ব সৃষ্টি করতে না পারে সেবিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানান তিনি।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 