রাজউকে নকশা অনুমোদনের প্রক্রিয়া এখন অনলাই।নে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শরীফ আহমেদ আরো বলেন, স্বল্পতম সময়ে সব নির্মাণ কাজের সুষ্ঠু সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিদেশি সংস্থার পরামর্শে এবং দক্ষ জনবল নিয়ে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে এ সিস্টেমের উন্নয়ন করা হয়েছে। এ সিস্টেম চালু হলে ভবন নির্মাণের প্রক্রিয়া আবেদন থেকে শুরু করে সলভেন্সি সার্টিফিকেট পাওয়া পর্যন্ত সব কার্যক্রম অনলাইনে সম্পন্ন হবে। আবেদনকারী ঘরে বসেই সেবা পাওয়ার সুযোগ পাবে। নির্দিষ্ট সময়ে অনলাইনের মাধ্যমেই ল্যান্ড ক্লিয়ারেন্স ও কনস্ট্রাকশন পারমিট পাওয়া সম্ভব হবে। তিনি বলেন, আবেদনকারীকে তার আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা জানার জন্য কারো সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে না। ঘরে বসেই অনলাইনের মাধ্যমেই তিনি সব তথ্য জানতে পারবেন। বিভিন্ন সার্ভিস ফি নিজের সুবিধাজনক সময়ে যেকোনো স্থান থেকে তিনি জমা দিতে পারবেন। এছাড়া অর্থ পরিশোধের মাধ্যম হিসেবে ব্যাংকিং সিস্টেমসহ মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেমও এখানে সংযুক্ত থাকবে। আর নকশা ও অনুমোদনের ক্ষেত্রে এ কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত সব পক্ষই একসঙ্গে এক প্ল্যাটফর্ম থেকে সেবা দেবে। অনুষ্ঠানে এ সংক্রান্ত একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী, ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশের (আইএবি) সভাপতি মোবাশ্বের হোসেন ও বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশনের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শিবলু। ‘আরবান রেজিলিয়েন্স’ শীর্ষক এ প্রকল্পটিতে রাজউক অংশে অর্থায়ন করেছে বিশ্ব ব্যাংক। এর কার্যক্রম পরিচালিত হবে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনে। অনুষ্ঠানে এ সময় বিশ্বব্যাংকের কর্মকর্তাসহ প্রকল্প পরিচালক, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, কর্মকর্তা, বিভিন্ন স্থপতি, প্রকৌশলী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন। তারা বলেন, ঢাকাকে একটি পরিবেশবান্ধব শহর করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে রাজউক। সেখানে এটি একটি নতুন দিক। সঠিক সময়ে অনলাইনের মাধ্যমেই এখন থেকে এ সেবা মিলবে। তবে দক্ষ জনবলের অভাবে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন যেন থেমে না যায় সেটিই প্রত্যাশা। ইসিপিএস বর্তমানে পাইলটিং করার লক্ষ্যে রাজউকের জোন-৩, সাবজোন-২ (গুলশান, মিরপুর, সাভার, টঙ্গী) ও জোন-৪, সাবজোন-২, গুলশান এলাকায় প্রাথমিকভাবে চালু করা হয়েছে। পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে জোন-৬, সাবজোন-২ এ চালু করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এছাড়া পর্যায়ক্রমে রাজউকের সব জোন ও সাবজোনে সিস্টেমটি বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানানো হয় আয়োজনে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 