শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় চির বিদায় ফজলুল হক আসপিয়া।
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া সুনামগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট ফজলুল হক আসপিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ইমামতি করেন মাওলানা নুরুল ইসলাম খান। এর আগে বুধবার দুপুরে বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান অ্যাডভোকেট ফজলুল হক আসপিয়া। তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর। তার জানাজায় অংশ নিতে হাজারো মানুষের ঢল নামে সুনামগঞ্জ পৌর চত্বরে। সকাল থেকেই সুনামগঞ্জ পৌর চত্বরে বিভিন্ন স্থান থেকে আসা শুরু করেন দলীয় নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষ। দুপুর ১টায় তাকে নেওয়া হয় সুনামগঞ্জ কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে। জানাজার আগে উপস্থিত সবার উদ্দেশ্যে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য মিজানুর রহমান বলেন, আমরা আজ আমাদের অভিভাবককে হারিয়েছি। আমি দীর্ঘদিন উনার নেতৃত্বে কাজ করেছি। উনি সব সময় নেতাকর্মীদের পাশে থেকেছেন। উনি মানুষকে খুব ভালোবাসতেন। উনার শূন্যতা পূর্ণ হওয়ার নয়। জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হায়দার চৌধুরী লিটন বলেন, আসপিয়া সাহেব খুব ভালো একজন মানুষ ছিলেন। উনার মৃত্যুতে সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শোক প্রকাশ করছি। সুনামগঞ্জ পৌরসভার মেয়র নাদের বখত বলেন, আসপিয়া সাহেব খুব ভালো মানুষ ছিলেন। উনার ভাটি অঞ্চলে খুব জনপ্রিয়তা ছিল। উনার মৃৃত্যুতে আমরা সবাই শোকাহত। সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক এমপি কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন বলেন, আসপিয়া সাহেব শুধু আমাদের নেতা ছিলেন না, সারাদেশের নেতা ছিলেন। বিশেষ করে উনি ভাটি অঞ্চলের মানুষের প্রিয় নেতা ছিলেন। উনি যখন সংসদ সদস্য ছিলেন তখন হাওর এলাকায় অনেক উন্নয়নমূলক কাজ করেছেন। যার সুফল মানুষ এখন ভোগ করছে। ফজলুল হক আসপিয়ার ছেলে ব্যারিস্টার আব্দুল হক বলেন, আমার বাবা যখন অসুস্থ ছিলেন তখন তিনি আমাকে বলেছিলেন, আমি হয়তো আর বেশিদিন বাঁচবো না। সুনামগঞ্জের মানুষ খুব সহজ সরল। তুমি ওদের পাশে থাকার চেষ্টা করো। জানাজা শেষে বাবাকে সিলেটের হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর মাজারে দাফন করা হবে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 