Sobujbangla.com | কয়েসের স্মৃতি রক্ষায় উদ্যোগ নেবেন হাবিব।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

কয়েসের স্মৃতি রক্ষায় উদ্যোগ নেবেন হাবিব।

  |  ১৯:৫৮, সেপ্টেম্বর ০৫, ২০২১

সিলেট-৩ আসনের প্রয়াত সাংসদ মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী কয়েসের স্মৃতি রক্ষায় উদ্যোগ নেবেন বলে জানিয়েছেন এই আসনের নবনির্বাচিত সাংসদ হাবিবুর রহমান হাবিব। শনিবার রাতে সিলেট জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে সিলেট-৩ আসনের উপ নির্বাচনে ফলাফল ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এমনটি বলেন হাবিব। নির্বাচনের ফলাফলে হাবিব বড় ব্যবধানে জয় লাভ করেন। নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সিলেটের জেলা প্রশাসক এম কাজী এমদাদুল ইসলাম তাকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করেন। এসময় তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছোটবোন শেখ রেহানার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। কেন্দ্রীয় ও সিলেট আওয়ামী লীগ নেতারও কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। একইসঙ্গে সিলেট-৩ আসনের ভোটাররা তার প্রতি যে আস্থা রেখেছেন তার প্রতিদান দেওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। হাবিব বলেন, আমার এই আসনে প্রার্থী হওয়ার কথা ছিলো না। কিন্তু এই আসনের সাংসদ মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরীর আকস্মিক প্রয়াণে আমাকে প্রার্থী হতে হয়েছে। তার সাথে আমার খুব ভালো সম্পর্ক ছিলো। আমি মাহমুদ উস সামাদের স্মৃতি রক্ষায় কোনো একটি সড়ক বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তার নামে নামকরণ করার উদ্যোগ নেবো। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চলতি বছরের ১১ মার্চ সিলেট-৩ আসনের সংসদ সদস্য মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরীর মৃত্যু হয়। এরপর ১৫ মার্চ আসনটি শূন্য ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। এরপর শনিবার অনুষ্ঠিত হয় উপনির্বাচন। এতে হাবিব ৬৫ হাজার ৩১২ ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়ে সাংসদ নির্বাচিত হন। নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হাবিব পান ৯০ হাজার ৬৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী আতিকুর রহমান আতিক পান ২৪ হাজার ৭৫২ ভোট। এই নির্বাচনের অন্য দুই প্রার্থী বিএনপি দলীয় সাবেক সাংসদ শফি আহমদ চৌধুরী ৫১৩৫ ভোট ও স্বতন্ত্র প্রার্থী জুনায়েদ মুহাম্মদ মিয়া পান ৬৪০ ভোট। ফলাফল ঘোষণার পর প্রতিক্রিয়ায় হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, গতকালও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফোন করে আমার খোঁজখবর নিয়েছেন। শেখ রেহানাও ফোন করে আমার জন্য শুভকামনা জানিয়েছেন। আমি তাদের আস্থার প্রতিদান দিতে চাই।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ