নবীগঞ্জে জমি নিয়ে সংঘর্ষ, যুবক খুন।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার বড় ভাকৈর (পশ্চিম) ইউনিয়নের আমড়া খাই গ্রামে জায়গা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে দু’পক্ষের মধ্য রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে কামাল মিয়া (৩৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছে। নিহত কামাল ওই গ্রামের আব্দুল হেকিমের পুত্র। এতে গুরুতর আহত মামুন মিয়া (৩৫)কে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নবীগঞ্জের আমড়াখাই গ্রামের নজরুল ইসলাম ও তার চাচাতো ভাই বদরুল আলমের মধ্য দীর্ঘদিন ধরে জায়গা সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে বিরোধ চলে আসছে। এ নিয়ে উভয় পক্ষের লোকজনের মধ্যে আদালতে মামলাও চলমান রয়েছে। এর জের ধরে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে উভয়ের লোকদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ৩০মিনিটের মতো উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র- শস্ত্রসহ ইট পাটকেল নিক্ষেপ করেন। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হন। আহতদেরকে নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে নজরুল ইসলামের পক্ষের ও অপর পক্ষ বদরুল আলমের চাচাতো ভাই কামাল মিয়াকে কর্তব্যরত ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। অপর গুরুতর আহত মামুনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। এ ঘটনাট খবর পেয়ে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডালিম আহমেদ একদল পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী করে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করেন। সংঘর্ষে অন্যান্য আহত সিরাজুল ইসলাম (৪০), জোতি মিয়া (৩০) সহ অন্যান্য আহতদের নবীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সহ বিভিন্ন চিকিৎসালয়ে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। নবীগঞ্জ থানার ওসি ডালিম আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে সাথে সাথে ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হবিগঞ্জ মর্গে প্রেরন করা হয়েছে। তবে, এ নিয়ে থানায় এখনও কোন মামলা হয়নি। তবে, অপরাধী যেই হোক না কেন তাদেরকে দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 