দেশে প্রায় ২ কোটি ৬০ লাখ অনলাইন গেমার রয়েছে।
উচ্চ আদালতের নির্দেশে পাবজি-ফ্রি ফায়ার গেম স্বাভাবিক প্ল্যাটফর্মে বন্ধ হলেও অবৈধ ভিপিএনের মাধ্যমে এখনও ব্যবহার সম্ভব। সুশীল নাগরিকরা মনে করেন গেমগুলি একটি ক্ষতিকর এন্টি ভাইরাস বাংলাদেশের তরুণ তরুণী যুব সমাজকে রক্ষা করতে হলে চিরস্থায়ী ভাবে বন্ধ করে দিতে হবে গেম গুলি, বন্ধ করে দিতে হবে কারণ এইগুলো নেশা হয়ে যায় এবং যুব সমাজ এডিক্টেড হয়ে বিভিন্ন অপকর্মে জড়িত হচ্ছে। তবে আগের মতো গেমের কার্যকারিতা থাকবে না বলেই মনে করেন খেলোয়াড়রা। বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় গেমসের তালিকায় পাবজি এবং ফ্রি ফায়ার। অ্যাপল ও গুগল প্লে স্টোরের তথ্য বলছে, ২ বিলিয়নেরও বেশি ডাউনলোড হয়েছে গেম দুটি। তবে সার্বিক সামাজিক ও মানসিক অবক্ষয় রোধে উচ্চ আদালতের নির্দেশে তিন মাসের জন্য দেশে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এই দুটো গেম। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ বলছে, বিষয়টি এখনও আদালতে বিচারাধীন। ফলে স্থায়ীভাবে বা আরও বেশি সময়ের জন্য বন্ধের সিদ্ধান্তও আসতে পারে। যদিও ভিপিএন প্ল্যাটফর্মে গেম দুটি খেলা সবসময়ই সম্ভব। তবে গেমাররা মনে করেন, সেখানে স্বাভাবিক প্ল্যাটফর্মের মতো পারফরম্যান্স থাকবে না। ফেসবুক গেম স্ট্রিমারদের মতে, এমন সিদ্ধান্তে দেশে ক্ষতি হবে গেমসের বাজার। আর ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীও মনে করেন, এভাবে গেম বন্ধ করে কার্যকর ফল পাওয়া যাবে না। বেসরকারি এক গবেষণা বলছে, দেশে বিভিন্ন বয়সী প্রায় ২ কোটি ৬০ লাখ নাগরিক ডিজিটাল গেম খেলে থাকেন। আর খাত সংশ্লিষ্টদের পূর্বাভাস, চলতি বছর বৈশ্বিক গেমের বাজার দাঁড়াবে ১৭৫ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 