কোথাও নেই স্বাস্থ্যবিধি।
সিলেটজুড়ে বাড়ছে করোনার প্রকোপ। কোন হাসপাতালে নেই খালি বেড। তবুও যতো দিন যাচ্ছে ততো সিলেট জুড়ে বাড়ছে মানুষের আনাগুনা। যানবাহন ও মানুষের চলাফেরা দেখলে বুঝার উপা নেই সিলেটে করোনা বলে কিছু একটা আছে। যে মহামারি ভাইরাসের মরণ ছোবলে প্রতিদিনই মারা যাচ্ছেন ও আক্রান্ত হচ্ছেন শতশত মানুষ। কঠোর লকডাউনের মধ্যেও সিলেটের সড়কগুলো প্রতিদিনই বাড়াছে যানবাহন ও মানুষের চলাচল। সড়কে গাড়ির সংখ্যা বাড়ার ফলে নগরীতে বাড়ছে মানুষের চলাচলও। লকডাউনের প্রথম দিকে প্রশাসনের কঠোর অবস্থান দেখা গেলেও বর্তমানে অনেকটা শীতিল ভাব দেখা যাচ্ছে। আর এই সুযোগে গাড়ি চলাচলের পাশাপাশি মানুষজনও বেরিয়ে পড়েছে রাস্তায়। নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে প্রচুর পরিমাণের প্রাইভেট যানবাহনের পাশাপাশি সড়কে চলছে সিএনজি চালিত অটোরিকশা। নগরীতে মানুষের উপস্থিতিও চোখে পড়ার মতো।কী রাস্তাঘাট, কী মাছ কিংবা সবজী বাজার কোথাও স্বাস্থবিধির বালাই নেই। নেই করোনার ভয়। এতো গেলো নগরীর দৃশ্যপট। এবার একটু যদি বলি যে স্থানগুলোতে প্রতিদিন শতশত করোনা রোগীর যাতায়াত সে স্থানগুরোর কথা তাহলে তো অবাকই হবেন। হ্যাঁ বলছি, সিলেটের বৃহৎ দুইটি হাসপাতাল সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও শহীদ শামসুদ্দিন হাসপাতালের কথা। সিলেটের সব চেয়ে হাসপাতাল সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দেখা যায়, গায়ে গা ঘেষে চলাফেরা করছেন মানুষজন। এখানে কে রোগী আর কে রোগী নয় বুঝার কোন উপায় নেই। কী টিকার বুথ বা সিড়ি সবখানেই মানুষের জটলা। আপনি চাইলেও সেখানে তিন ফুট দুরত্ব বজায় রাখতে পারবেন না! ঠিক একই অবস্থা সিলেট শহীদ শামসুদ্দিন হাসপাতালেরও। করোনা ডেলিগেট এই হাসপাতালে মানুষের ভিড় রীতিমত উদ্বেগজনক। উপস্থিত অনেকের অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের দায়সারা ভাবের কারণে ভিড় বেশী হচ্ছে। হাসপাতাল কতৃপক্ষ আরও দায়িত্বশীল হলে সবাই সাস্থ্যবিধি মানতে বাধ্য হতো বলে অনেকের অভিমত।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 