হেলেনা জাহাঙ্গীরের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় আওয়ামী লীগের নারী ও শিশু বিষয়ক উপকমিটি থেকে সদ্য পদ হারানো হেলেনা জাহাঙ্গীরের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। শুক্রবার (৩০ জুলাই) গুলশান থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে হেলেনাকে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় আসামি পক্ষের আইনজীবী রিমান্ড বাতিলের আবেদন করেন। অপরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে পাবলিক প্রসিকিউটর আবদুল্লাহ আবু রিমান্ডের জোর দাবি জানান। শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর হাকিম রাজেশ চৌধুরী তার তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে বিকেলে গুলশান থানায় হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করা হয়। গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ওসি বলেন, র্যাব সদস্যরা হেলেনা জাহাঙ্গীরকে থানায় হস্তান্তর করেছেন। এরপর তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর আগে, বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) রাত ১২টার দিকে হেলেনার গুলশানের ৫ নম্বর সড়কের ৩৬ নম্বর বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পাঁচতলা এ ভবনের বি-৫ নম্বর ফ্ল্যাটে তিনি থাকতেন। প্রায় ৪ ঘণ্টার অভিযানে ওই বাসা থেকে জব্দ করা হয় বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ, ক্যাসিনোর কয়েন, হরিণের চামড়া, বিদেশি মুদ্রা, অবৈধ ওয়াকি-টকিসহ বেশ কিছু সরঞ্জাম। পরে রাতেই হেলেনা জাহাঙ্গীরের মালিকানাধীন আইপি টিভি ‘জয়যাত্রার’ কার্যালয়ে অভিযান চালায় র্যাবের আরেকটি দল। এলিট বাহিনী জানায়, প্রতিষ্ঠানটির বৈধ কোনো কাগজ নেই। তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, মাদক, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন ও বিটিআরসি আইনে মামলা হবে বলে জানিয়েছে র্যাব। সম্প্রতি ‘চাকরিজীবী লীগ’ নামে একটি সংগঠনের সদস্য আহ্বান করে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন হেলেনা জাহাঙ্গীর। এ ঘটনায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় মহিলা বিষয় উপকমিটি থেকে তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়। একইসাথে অব্যাহতি পান কুমিল্লা জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 