Sobujbangla.com | শামসুদ্দিনে করোনা টেস্টে উপচেপড়া ভিড়, সংক্রমণের ঝুঁকি।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

শামসুদ্দিনে করোনা টেস্টে উপচেপড়া ভিড়, সংক্রমণের ঝুঁকি।

  |  ১৯:৪৮, জুলাই ২৮, ২০২১

সিলেটে করোনা ডেডিকেটেড শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতাল। এখানে আবার ওসমানী মেডিকেল কলেজের ল্যাবের করোনা টেস্ট করা হয়। আর তাই প্রতিদিন সকাল থেকে করোনা টেস্ট করতে ছুটে আসেন মানুষজন। করোনা টেস্ট করতে গিয়ে শহিদ শামসুদ্দিন হাসপাতালের টেস্টিং সেন্টারের সামনে সৃষ্টি হচ্ছে উপচেপড়া ভিড়। করোনা পরীক্ষার লাইন হলেও সেখানে নেই কোনও সামাজিক দূরত্ব। অনেকে ব্যক্তিগত নিরাপত্তার ব্যবস্থাও নেননি ঠিকমতো। গা ঘেঁষাঘেঁষি করে তারা দাঁড়িয়ে আছেন ভেতরে যাওয়ার অপেক্ষায়। দূরত্ব বজায় রাখার প্রয়োজনও বোধ করছেন না কেউ। অথচ তারা সবাই এসেছেন করোনা ভাইরাসের টেস্ট করাতে। এমন চিত্র প্রায় প্রতিদিনই দেখা যায় শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালের করোনা টেস্টিং সেন্টারে। সেখানে দায়িত্ব পালনরত টেস্ট করাতে আসা রোগীদের বোঝাতে বোঝাতে বিরক্ত হয়ে পড়েছেন। বার বার শারীরিক দূরত্ব মেনে চলার আহ্বান জানানো হলেও তা মানা হচ্ছে না। এতে পরীক্ষা করাতে আসা মানুষগুলোর মধ্যে, যাদের শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি নেই তাদেরও নতুন করে আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা দেখা দিচ্ছে। লাইন ঠেলে এসব মানুষ যখন পরীক্ষা কেন্দ্রের ভেতরে প্রবেশ করছেন, সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ১১টা পর্যন্ত রেজিষ্টশন চলে। নমুনা সংগ্রহ করা হয় দুপুর সাড়ে ১২টায়। সেখানে নমুনা দেয়ার জন্য আবারো দাঁড়াতে হচ্ছে লাইনে। গাদাগাদি করে দাঁড় করিয়ে নেওয়া হচ্ছে নমুনা। এব্যাপারে করোনা ডেডিকেটেড শহীদ শামসুদ্দিন হাসপাতালের আরএমও ডা. সৈয়দ নাফি মাহদি বলেন, করোনা টেস্ট করতে আসা লোকদের বার বার বলা হচ্ছে শারীরিক দুরত্ব বজায় ও মাস্ক ব্যবহার করা জন্য। কিন্তু কেউ তা মানতে রাজি হচ্ছেন না। ফলে যারা সুস্থ রয়েছেন তারাও সংক্রমণের ঝুঁকিতে রয়েছেন। তিনি আরও বলেন এখানে যারা নমুনা দিতে আসছেন, তাদের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ওসমানী মেডিকেল কলেজের ল্যাবে প্রেরণ করা হচ্ছে। নমুনা সংগ্রহের সংখ্যা আগের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ