Sobujbangla.com | সেদিন শেখ হাসিনাকে আটক করে ওরা গোটা বাংলাদেশকে আটক করেছিল।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

সেদিন শেখ হাসিনাকে আটক করে ওরা গোটা বাংলাদেশকে আটক করেছিল।

  |  ২২:৪৮, জুলাই ১৬, ২০২১

গণতন্ত্রের মানসকন্যা, বঙ্গবন্ধু তনয়া রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল এর আহ্বানে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (১৬ জুলাই) বঙ্গবন্ধু এভিনিউ যুবলীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বাদ আসর এ দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। বিশেষ মোনাজাতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করা হয়। উক্ত মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল। প্রধান অতিথির বক্তব্যে যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আজ ১৬ জুলাই, বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কলঙ্কময় দিন। ২০০৭ সালে তৎকালীন অবৈধ তত্ত্বাবধায়ক সরকার অগণতান্ত্রিকভাবে বিভিন্ন মিথ্যা, বানোয়াট, হয়রানী ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় গণতন্ত্রের মানসকন্যা বঙ্গবন্ধু তনয়া রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করেছিল। সেদিন শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করে ওরা গোটা বাংলাদেশকেই আটক করেছিল। তিনি আরও বলেন, গ্রেফতারের পূর্বে প্রিয়নেত্রী চিকিৎসার জন্য বিদেশ গিয়েছিলেন। চিকিৎসা শেষে তিনি দেশে ফেরত আসতে চাইলে তৎকালীন অবৈধ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও এদের কুশীলবরা নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু করে। তাকে বিভিন্ন ধরণের ভয়ভীতি দেখানো হয়। কিন্তু শেখ হাসিনা ভয় পাওয়ার মানুষ নয়। যে মাটিতে মিশে আছে তাঁর রক্ত, তাঁর নাড়ী, তাঁর নার্ভ সেই মাটিতে আসতে কোন বাধাই তাঁকে আটকিয়ে রাখতে পারে নাই। তিনি দেশের টানে, দেশের মানুষের টানে সকল রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে সেদিন দেশের মাটিতে পা রেখেছিলেন। তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হলে শেখ হাসিনার নির্দেশে যুবলীগের নেতাকর্মীরা রাজপথে নেমে আসে। আওয়ামী লীগ, যুবলীগসহ অন্যান্য সহযোগী সংগঠন ও গণতন্ত্রপ্রত্যাশী দেশবাসীর ক্রমাগত প্রতিরোধ আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুকন্যার আপোষহীন ও দৃঢ় মনোভাব এবং দেশবাসীর অনড় দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৮ সালের ১১ জুন দীর্ঘ ১১ মাস কারাভোগ ও নানামূখী ষড়যন্ত্রের পর তৎকালীন অবৈধ তত্ত্বাবধায়ক সরকার রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার মুক্তির মধ্য দিয়ে এদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা পুনরায় ফিরে আসে।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ