Sobujbangla.com | সুনামগঞ্জে দাফনের আগে মৃত ব্যক্তি নড়েচড়ে ওঠার খবরে চাঞ্চল্য।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

সুনামগঞ্জে দাফনের আগে মৃত ব্যক্তি নড়েচড়ে ওঠার খবরে চাঞ্চল্য।

  |  ১৮:০২, জুলাই ০৯, ২০২১

সুনামগঞ্জের দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার জামলাবাজ গ্রামে জানাজা নামাজের আগে এক ব্যক্তি নড়েচড়ে উঠছেন, এমন খবরে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। পরে ওই ব্যক্তিকে নেয়া হয় হাসপাতালে। যে ব্যক্তির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে এমন চাঞ্চল্য তার নাম আব্দুল হাফিজ (৩৮)। তিনি জামলাবাজ গ্রামের মৃত মালদার আলীর ছেলে। চিকিৎসক জানান, ওই ব্যক্তি মৃত। পরে রাতে তার দাফন সম্পন্ন হয়।

বৃহস্পতিবার বিকেলে এমন ঘটনা ঘটে।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, আব্দুল হাফিজ পেশায় ধান ব্যবসায়ী ছিলেন। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে আব্দুল হাফিজ ধান ওজন করতে গেলে বুকে ব্যথা অনুভব হয়। পরে তাকে পরিবারের লোকজন স্থানীয় নোয়াখালী বাজারে নিয়ে গেলে পল্লীচিকিৎসক তাকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর পরিবারের পক্ষ থেকে তার দাফনের প্রস্তুতি নেয়া হয। আসরের নামাজের পর গ্রামের ঈদগাহে জানাজার নামাজ শেষে তার দাফন সম্পন্ন হওয়ার কথ ছিল।

নামাজ শুরুর আগে মুসল্লিরা মরদেহ দেখেন। তখন একজন বলেন, মরদেহের মুখ থেকে লালা পড়ছে। তার শ্বাস আছে। পরে তাকে দ্রুত স্থানীয় নোয়াখালী বাজারের একটি ফার্মেসিতে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেয়া হয়। কিন্তু হাসপাতালের চিকিৎসক জানান, হাফিজ মৃত। পরে মরদেহ আবার গ্রামে এনে রাতে দাফন করা হয়।

জামলাবাজ গ্রামের বাসিন্দা ইউপি সদস্য মহিম আহমদ জানান, তিনি জানাজার নামাজে ছিলেন। তবে হাফিজের জীবিত থাকা ও শ্বাস নেয়ার বিষয়টি তিনি নিজে দেখেননি।

তিনি বলেন, অনেকেই বিষয়টি দেখেছেন বলে জানান। এ কারণে আমরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলাম। পরে ডাক্তার মৃত বলায় রাতে গ্রামে এনে তাকে দাফন করা হয়।
সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার সৈকত দাশ বলেন, আমাদের কাছে ওই ব্যক্তিকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়েছিল।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ